মীর কাসেম আলী অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধী নয় বলে জানিয়েছেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। বলেছেন, অভিযোগ প্রমাণ হবে তদন্তের ভিত্তিতে।
রবিবার আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর সেল ও ইনভেস্টিগেটর সেল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন।
আইন প্রতিমন্ত্রী বলেন, মীর কাসেম আলী একসময় ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি ছিলেন। তার বিরুদ্ধে ওঠা যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খতিয়ে দেখবে।
কামরুল জানান, ১৯৭৩ সালের ক্রাইম অ্যাক্ট অনুযায়ী প্রধান আইনজীবীর পদ আছে। কিন্তু প্রধান তদন্ত কর্মকর্তার কোনো পদ নেই।
প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা হিসাবে আবদুল মতিনকে নিয়োগ দেয়া ভুল ছিল কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিগগিরই আরো আইনজীবী ও তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হবে। তবে কত দিনের মধ্যে কয় জন নিয়োগ দেয়া হবে সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি।
যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে খালেদা জিয়ার বক্তব্য সম্পর্কে আইন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের পুনর্বাসন করেছে এমনকি এখন প্রশ্নবিদ্ধ করে বিচারকাজে বাধা দিচ্ছে।
এর আগে আইন প্রতিমন্ত্রী লজিস্টিক সহায়তা নিয়ে তদন্ত সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।