অতি দুঃখ কষ্ট বেদনা ভালবাসা না পাওয়ার পরিমাপে আমার সকল আনন্দ বা একমাত্র ভাললাগবার জন্য কবিতা লিখতে থাকি। আর আমার জীবেন চরমঅর্থে কবিতা/লেখাকে স্থান দিয়েছি।
হে ধরার দান সু-সুন্দর হে শ্রাবক
খুল খুল তুমও আধার,
পথও সুন্দর যত পুষ্প আছো সবোরদ
দোল দোল রমায় মালঞ্চ সকল শ্রী-সুন্দর
আঁকা বাঁকা কাজল স্বজল শতাব্দী নদ-নদী
অরন্যা অনন্যা মেহেদী পাখির কন্ঠে কলরব
রোজি হাসি বাসি চঞ্চল পল্লব বকেন্টা
সদন ছাড়ি পথই যে মোর বাড়ি।
আকূল করে পাগল প্রান বৈরাগীর কুঠার
লহ প্রনাম অধম এহো মুর্খ স্থুতি,
সংগুপ্ত জরা মৃত্য শাতংশ হয় অল্প।
তোর দূয়ারে শতই আসি কভু নানাভাষী
নহে হাম কবি অতি বিদ্যাধারি,
কে করিবে বরন ভয়ে মরি দূর হেতা প্রনাম ।
।
জানিয়াছি যেদিন আমার চায় তুই বড় ভিক্ষারী
হায়! মাতৃতুল্য অধম সন্তার ক্রন্দসী । ।
আনিতে নয়ন রোদন জানাইতে বিদায়
কহি জল হু হু ফের আসিস তব ভব।
মরি মাও নকশী কাঁথার তুহি সাধন ধন
দেখে রাখিস সন্তান কলি ঘোর বোন,
বরন করিস ক্রান্তি কহে সরল বদন
সদন ছাড়া তব সত্যাপন তব সম্ভ তার
ভালবাসি ভালবাসি চিরদিন সত্য তার।
বসুন্ধরা বিভা-বিভারনী জাগা বট মুল
হাজারও কালের সাক্ষ অশ্রু হারা বিসর্জন,
কত সবি আইলি গেইলি হবেনা দেখা কভু ভব
ক্ষানিক পারে বাধী সদন কহিতে
পৃথিবী তব।
আপন রঙ্গে এত কঠিন চিত্র এই কামাল
আঁটলি সারা বাঁকলি পাহার পর্বত সংকিন্ন
হাজারও কালে কাল সাক্ষ এখনও যীয়
প্রশ্ন রাখী হেতায় কে করিয়াছ আমার যত্ন।
কত ঝড়েছি নও বাহার পুলক বনে সাথী হবার
দুয়ারে মরি যাই শতরুপায় বিদায় তপতি বন্দনায় । ।
তোর দুঃখে কেদেছি অনেক
কখনও হাসাইতে নেংটা পাগল।
-অবহেলারক্রান্তী
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।