তোমার শরীরের দিকে চাও, মগ্ন হও একবার তোমার শরীরের পানে, কবিতারা ওখানে বসবাস করে অহোনিশি
গতকালের চঞ্চলতা কোথায় হারায় দিনকে দিন
চড়ুই পাখির ফুড়ুৎ করা বিকেলগুলো বাক্সবন্দি বহুদিন
ইচ্ছেরঙ্গের ডানায় আঁকি ইচ্ছামতন ইছামতি
মনের মাঝে উঁকি মারে নিস্পাপ কোন মুখের ছবি।
একবেলা যদি ছেলেবেলা ফিরে পাই, গত ছেলেবেলা
চারপাশের নিস্পাপ মুখ দেখে গতকালের সব পাপ
ধুয়ে মুছে ক্ষয়ে নিঃশেষ করে দিতাম, একেবারে
পরিশুদ্ধ মানব। হে আকাশ বাড়ীর মেঘ !
তুমি বৃষ্টি হয়ে ঝরো, আমরা কজন গঙ্গাস্নানে
পাপের মার্জনা করি। বহুদিন বৃষ্টিতে ভিজা হয়নি,
দেখা হয়নি ভিজা আকাশের অস্বচ্ছ অবয়ব
গ্রাম্য বালিকার ভিজা মুখে কতদিন পরেনা বৃষ্টির টোল !
গর্ত করা হাসির ফোঁয়ারা বুকের ভিতর কাঁপন তোলায়।
একবার তোমায় দেখি সম্রাজ্ঞী বালিকা
গত জনমের সকল পাপ ক্ষয়িত হোক !
তুমি কি জানো নিস্পাপ মুখের আদল
অনেক মায়াবী আর মনভালোকরা হয়।
কিন্তু বেকুব ধার্মিকেরা বলে পাপ হয়, পাপ
আমি পাপী হতে চাই, তাই পাপের এই উৎসমূলে
আমি হতে চাই প্রোথিত চারাগাছ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।