আমার কমেন্টস ব্যান করে দিছে তাই নিজের পোস্ট ছাড়া কাউকে কমেন্টস দিতে পারছিনা
গ্রামীণফোন লিমিটেড চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) এক হাজার ৭০৪ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে। মানে তিন মাসে এই ইনকাম।
আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ১২৭ কোটি টাকা বা আট শতাংশ বেশি। ওই সময় গ্রামীণফোনের মোট রাজস্ব আয় ছিল এক হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা।
কর দেওয়ার পর প্রকৃত মুনাফা হয়েছে ৩১৬ কোটি টাকা।
এ হিসেবে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে দুই টাকা ৩৪ পয়সার মতো, যা আগের বছরের একই প্রান্তিকের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি। আগের প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ইপিএস ছিল এক টাকা ৮৮ পয়সা।
গ্রাহকসংখ্যা বাড়ার কারণে ভয়েস কল থেকে অর্জিত রাজস্বের পরিমাণ বাড়ায় এ প্রান্তিকের মোট রাজস্ব ২০০৯ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের তুলনায় প্রায় ৩১ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে।
ইন্টারনেট থেকে অর্জিত রাজস্বও গত বছরের প্রথম ও শেষ প্রান্তিকের তুলনায় যথাক্রমে ৬৫ ও ১৩ ভাগ বেড়েছে, যা মোট রাজস্ব বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
চলতি প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের নতুন গ্রাহক বেড়েছে ছয় লাখ ৪৫ হাজার।
এর ফলে কোম্পানিটির গ্রাহকসংখ্যা দুই কোটি ৩৯ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যা দেশের মোবাইল টেলিফোন বাজারের শতকরা ৪৪ ভাগ।
রায়হান শামসি বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার কারণে সরকার প্রাতিষ্ঠানিক কর কমানোয় গ্রামীণফোনের আয় বেড়েছে। কিন্তু এ কারণে সরকারের রাজস্ব মোটেও কমেনি, বরং বেড়েছে। এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে তাঁরা ২৩৩ কোটি টাকার কর পরিশোধ করেছেন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১০৬ কোটি টাকা বেশি।
কি বুঝলেন ।
গ্রামীনরে গালি দিয়া কি লাভ পাবলিকতো ঠিকই ব্যবহার করে গ্রামীনফোন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।