কবিতা মনের কথা বলে।
হায়রে আধুনিক বিশ্ব!আরো কত না আমাদেরকে দেখতে হবে কালের কড়াল গ্রাস। যত দিন যাচ্ছে ততই যেন প্রকট হচ্ছে প্রযুক্তি নামক উন্নয়নের ক্যানসার নামক এ মহাব্যাধি,আবার এটাকে এইডস বললেও ভূল হবে না। কারন যেভাবে যৌনাচারকে সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে তাতে করে পুরো সমাজটাই যেন কালের অন্ধকার গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে। আজ যারা সারা বিশ্বকে নিয়নত্রন করছে তারাই তাদের সংসদে পাস করেছে গে আইন যা পুরুষদেরকে ঠেলে দিচ্ছে জগন্য এক ঘোর অমানিষায়।
হায়রে সভ্যতার উন্নত প্রযুক্তি! আবার এই আমেরিকায় আইন পাস করেছে প্রাপ্ত বয়স্ক (মানে ১৮ বছর) ছেলে মেয়েদের মিলনকে বৈধ ঘোষনা করেছে। এমতবস্হায় আমাদের মত অনুন্নত দেশ গুলির জন্য মেরুদন্ড ভাংগার সামিল বলে মনে হয়। আর এবার ঘোষনা করলো ভারত আর এক ঐতিহাসিক জগন্য রায় যার ফলে, সমগ্র দক্ষিন এশিয়ায় এর প্রভাব পরবে। আজ হলিউডের পর বলিউড তাই তারা সব করতে পারছে। ভারতের সুপ্রিম কোটের উচি্ত ছিল এ ধরনের কার্যঞমকে অবান্ছিত ঘোষনা করা,যা সমগ্র দক্ষিন এশিয়ার জন্য হুমকি স্বরুপ।
আজ আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে যদি এর পর্যালোচনা করা যায়, তাহলে দেখা যাবে এ ধরনের অপরাধ প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি বই কমবে না।
আমার জিঙ্গাসা ঐ সংসদ আর ঐ কোটের প্রতি এটা কোন সমাজ ব্যাবস্হা? যার ফলে দিন দিন সমাজে অপরাধ প্রবনতা বাড়বে,কখনো তা শুভ ফল বয়ে আনবে না। এখন আমি হতবাক, কেননা কখন যে আমাদের দেশে এ রায় কার্যকর হয়ে যায় ! বিস্মিত হওয়ার কিছুই নেই। আমাদের তরুন তরুনীরা তাহলে খুব খুশি হবে,আর এইডস নামক মহাব্যধি মহামারী আকারে সমগ্র দেশ জুরে দেখা দিবে। হবে সমাজ ব্যবস্হা কলুষিত।
উঠতি বয়সের ছেলে মেয়েরা হয়ে উঠবে উশৃঙ্খল,ঘটাবে নানা অপ্রিতিকর অনভিপ্রেত আর অনাকাংখিত হাজারো ঘটনা। যখন হাইকোট আর সুপ্রিম কোট পাগল হয়ে উঠবে এ সকল রায় দিতে। জানিনা আর কত দেখতে হবে সামনের দিকে আমাদেরকে!
দিন দিন যেন কালের আঁধারে হারিয়ে যাচ্ছে সভ্যতার বিকাশ। আসছে যেন এক সন্ধিময় কালো অধ্যায় যা সুধী সমাজকে ভাবিয়ে তোলা ছাড়া আর কিছুই নয়। আমরা চাই একটি সুন্দর সমাজ, এর কালো ছায়া আমাদের দেশের আইন প্রনেতাদেরকে প্রভাবিত না করুক এটাই আমার কামনা।
সুন্দর সোনালী ভবিষ্যত গড়বার জন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। নিরুতসাহিত করতে হবে এ ধরনের অবান্ছিত উদ্যোগকে। চাই শিস্টাচার যুক্ত সমাজ ব্যবস্হা। এটাই হউক সবার কামনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।