ফুলের সৌরভে সুরভিত কলমের কণ্ঠস্বর
টোয়েন্টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচেই ২১ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। পাকিস্তানের ছুঁড়ে দেওয়া ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জের জবাবে বাংলাদেশ সাত উইকেটে ১৫১ রান করে।
আগে ব্যাট করে পাকিস্তান নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৭২ রান তোলে, তিন উইকেটে।
মোহাম্মদ আশরাফুল ও অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের ব্যাটে জয়ের কিছুটা আশা জাগলেও পরবর্তী ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় সেটা মিলিয়ে যেতে সময় লাগেনি বাংলাদেশ দলের।
আশরাফুল ৬৫ রান করেন, ৪৯ বলের মোকাবেলায়।
চারটি ৪ ও তিনটি ৬ এর মারে সাজানো ছিল তার ইনিংসটি। অন্যদিকে ৩১ বলে ৪৭ রান করে বিদায় নেন সাকিব। তিনটি ৪ ও দু'টি ৬ হাঁকান বাংলাদেশ দলপতি।
বাংলাদেশের শুরুটা ভাল হয়নি। শূন্য রানেই বিদায় নেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ইমরুল কায়েস।
ব্যক্তিগত ১৯ রানে সাজ ঘরে ফেরেন তামিম ইকবাল। অপর ব্যাটসম্যানদের মধ্যে মাহমুদুল্লাহ ০, মুশফিক ৪ ও মাশরাফির ব্যাট থেকে ১ রান আসে। নাইম ১০ রানে অপরাজিত থাকেন।
সেন্ট লুসিয়ায় টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান। উদ্বোধনী জুটিতে ১৪২ রান তুলে অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদির এই সিদ্ধান্তের যথার্থতা প্রমাণ করেন কামরান আকমল ও সালমান বাট।
দু'জনই রান করেন ৭৩ করে।
তবে কামরান আকমলের চেয়ে বেশ কিছুটা আক্রমণাত্মক ছিলেন সালমান বাট। তিনি খেলেন মাত্র ৪৬ বল। আটটি চার ও দু'টি ছক্কা মারেন তিনি। আর কামরানের ৫৫ বলের ইনিংসে চার রয়েছে আটটি ও ছক্কা একটি।
শহিদ আফ্রিদি করেন ৯ বলে ৯ রান। এছাড়া আব্দুল রাজ্জাক ৬ ও মিসবাহ-উল-হক অপরাজিত ছিলেন ৮ রানে।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ২ উইকেট নেন ২৭ রানে। অপর উইকেটটি নেন শফিউল ইসলাম। এজন্য তার খরচ হয় ২৫ রান।
ম্যাচ সেরা বিবেচিত হন পাকিস্তানের সালমান বাট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।