ছোটবেলায় বইতে পড়া আর নানাভাবে জানা যায়, ফেরেশতা মিকাঈলের দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রণালয় হচ্ছে, মেঘমালার রক্ষণাবেক্ষন, বৃষ্টি পরিচালনা ।
কিন্তু অতীব আশঙ্কার বিষয়, তার কাজ দিন দিন কমে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা দেখলে যেটা বেশ টের পাওয়া যায়। বৃষ্টির কোনো খোঁজ নেই। প্রতিদিন অল্প অল্প করে বজ্রপাতের শব্দ করে আর কোনো খোঁজ থাকেনা।
প্রতিদিনই মনে হয় বুষ্টি আসবে আসবে। কিন্তু শেষতক আশায় গুড়ে বালিতো অবশ্যই চোকে মুখে বালি। কারণ কিছুক্ষণ ধুলি ঝড়ের পর সব শেষ।
ফেরেশতা মিকাঈলের আরো একটা দ্বায়িত্বও আছে, তিনি উদ্ভিদ জগতের কার্যনিবার্হী। সে দিকেও তার সেক্টর প্রবল হুমকীর মুখেঅ মানুষজন গাছ পালা কেটে যেভাবে শেষ করে ফেলছে, তার কাজ কতদিন থাকে তাই দেখার বিষয়।
যাই হোক এই লেখাটা মূলত বৃষ্টিজনিত। ফেরেশতা মিকাঈল কবে আদেশ প্রাপ্ত হয়ে বাংলাদেশে বৃষ্টি ঝরাবেন তার অপেক্ষাতে আছি।
ব্যাপক গরমে অবস্থা খারাপ।
দ্রুত বৃষ্টি আসুক এবং মিকাঈল ফেরেশতার মন্ত্রণালয় অ্যাকটিভ হোক। সেই প্রত্যাশা করি।
প্রত্যাশা করি সৃষ্টি জগতের এই প্রাচীনতম সৃষ্টি, ফেরেশতাদের মধ্যে সবচেয়ে প্রবীন এই ফেরেশতা দফতরবিহীন মন্ত্রী না হয়ে যাক।
তার কাজে আমাদের মুখে হাসি ফুটুক।
তার মুখে তো আর হাসি নেই। আসবেও না।
যতটুকু জানা যায়, আল্লাহ দোযখ সৃষ্টি করার পর থেকে তিনি হাসেননা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।