আমার ছোট প্রকৌশলী ভগ্নীপতি কয়েক বছর আগে থাকেই তার শখ হওয়ায় দাদাশ্বশুরবাড়ী গ্রামের বাড়ী বাড়ী আম গাছের চারা বিলি করেছেন। রাজশাহী আম্রপালী জাতের। গাছ অল্প বড় হলেই আম ধরা শুরু করে। উন্নত জাত। সাথে কিছু কাঠাল গাছের চারাও বিলি হয়েছে।
তাতে কাঠালও ধরেছে এবং খুব সুস্বাদু! একাজে নিজের ছেলেদেরও সাথে নিয়েছেন। বলাবাহুল্য, যারা গরীব প্রধানতঃ তাদের বাড়ীতেই এসব লাগিয়ে দেয়া হয়েছে। আমের চারা লাগাবার বেশ কিছুদিন আগে গর্ত করে, সার দিয়ে তৈরী করে রাখা হোত। পরবর্তীতে আমার শ্বশুরবাড়ীও এমনভাবে আম্রপালী চারা লাগাই। সাথে থানা কৃষি কর্মকর্তাও যুক্ত ছিল, পরামর্শদাতা হিসেবে।
তার প্রস্তাব ছিল, আপেল কূল গাছ লাগিয়ে দেয়া। আর আমাদের কথা, আম-কাঠাল চিড়া-মুড়ি, ভাত, শুধু খাওয়া যায়, আমের আমসত্ত্ব, আচার বানিয়ে পরেও খাওয়া যায়।
আমরা কত গাছের কতরকম ফল খাচ্ছি, উপভোগ করছি। নিজে আর কয়টা গাছ লাগিয়েছি, সত্যি! গ্রামে গেলে এসব গাছ দেখলে ভিন্ন এক অনুভূতি হয়। কাল গ্রামে যাবো ইনশাআল্লাহ!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।