যাবো যাবো করে অবশেষে গতকাল গেলাম গ্রট ওয়াল দেখতে। ইউনিভার্সিটি ট্যুর। চার বাস ভর্তি স্টুডেন্ট। বক বক করতে করতে আর ব্রেকফাস্ট করতে করতে পৌছে গেলাম গ্রেটওয়ালের মুথিয়ানইউ গেইটে। এটা বেইজিং এ গ্রেটওয়ালের ৪টি গেইটের মধ্যে অন্যতম।
এর বিশেষত্ব হচ্ছে এর ৯০% অংশই পাহাড় এবং বনভূমি ঘেরা যা এর সৌন্দর্যে বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে।
গ্রেট ওয়ালের এ অংশের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ছিন(Qin) ডাইনেস্টিতে(৫৫০-৫৭৭)। এরপর কয়েকদফা পুননির্মানের পর ১৯৫৮ সালে এটি বর্তমান চেহারা পায়।
আর সংস্কারের পর ট্যুরিস্টদের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ১৯৮৮ সালে।
এর রয়েছে ২২ টি ওয়াচ টাওয়ার যা প্রতি এক কিলোমিটার পর পর অবস্থিত,এছাড়াও রয়েছে তিনটি ইন্টাররিলেটেড ওয়াচটাওয়ার।
বর্ণনাতো অনেক হলো। এবার চলুন ঘুরে আসি দ্য গ্রেট গ্রেট ওয়াল থেকে....
পথে পথে...
.
চলতে চলতে...
অবশেষে পৌছানো...
ম্যাপ দেখে এগিয়ে চলা...
ছোট্ট দোকানে রঙ বেরঙের ছাতা
সুইটি কিউটি লিটল পান্ডা ব্যাগস...আমিও একটা কিনেছি
ক্ষুধা লাগলে কিনে নিতে পারেন ড্রাই ও ফ্রেশ ফল
অত:পর প্রবেশ..
এরপর শুধুই সিড়ি...সিড়ি...সিড়ি..আর সিড়ি...
আরো সিড়ি
অবশেষে দ্যা গ্রেট গ্রেট গ্রেটওয়াল...
উপরে ঝকঝকে নীল আকাশ..কি যে সুন্দর..সব কষ্ট ভুলে গেলাম।
ওয়াচ টাওয়ারের জানালা দিয়ে...
কামানও আছে..
ওহো! বলতে ভুলে গিয়েছিলাম,সিড়ি বাইতে না চাইলে আছে কেবল কার। তবে খরচটা একটু বেশি-৫০ ইউআন
চাইলে ফিরে আসার সময় স্যুভনির হিসেবে নিজের ছবি প্রিন্ট করিয়ে নিতে পারেন,মাত্র ১০ ইউআন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।