অবশেষে ফের ফিরে আসি, আর আসে কবি
চুপ করে দেখা একাকীত্বে আজ দুর্নিবার
চিকা-ইঁদুরের কুস্তি শেষ দৃশ্যে ছকবন্দী
সেই পুলিশের বুট.., কিন্তু রাজসাক্ষী আমি...
এবং ডিজিএফআই-ই.., জোৎস্না জ্বলা সে...
অনাহুত গৃহযুদ্ধ.., সেদিনই লক্ষী ট্যারা...
তারা অপেক্ষায় বাড়ে.., তুই একা আর...
এমন অগণিত অসমাপ্ত বাক্যেরা বড্ড
অগোছালোই থাকে, কিছুই গোছানো হয় না
আরো ভীড় করে অজস্র শব্দেরা; যেমন এ-
ক্রসফায়ার, মা, বিন্দু, সপ্তর্ষী, ইলিশের হাট...
সবশেষে বাঁধ ভেঙে ছোটে ভাবনার স্রোত। ছুটতে ছুটতে ভাবি সেই সব আখ্যানের কথা। যেগুলো রচিত হয়েছে বলেই কবিকে চিনেছে একাত্তর, রাজাকার, আর স্বৈরাচারেরই দালালেরা। কবিও হয়ত চিনেছে তাদের।
যদিও আইন সভায় সেদিন বেআইনি আচারণে কোন লাজ ছিল না, তবুও সে লজ্জাই পেয়েছে; হয়ত কবিরা কখনো নির্লজ্জ হয় না বা এরশাদরা কখনো কবিতা বোঝে না।
সেই দুর্নিবার ভণ্ডামির মূল সন্ধাণীরা
হেঁটে যেতে যেতে দেখেছিল কিছু আত্মহত্যা,
সুনশান পিলখানা, গর্জে ওঠা রাইফেল
সে সবই দেখেছে, দেখেছে কবি বা দেখেছি...
এরপর কবিকেও অবাক হতে হয়েছে
শান্তি প্রিয় স্ব-জাতির এক ঔপনিবেশিক
মনোভাবেই স্বদেশী পাহার জ্বলতে দেখে...
তবু বলা যায়নি তা, কেউই মুখ খোলে না
হয়ত চায়না জানাতে, তবুও কেউ কেউ
জেনে যায়, বাতাসের ফিঁস-ফাঁস ছুঁয়ে যায়
নোনা সমরাস্ত্রে ভারী সে সপ্তম নৌ-বহর
সেই ফিঁস-ফাঁসকারী বোকা হাওয়ার মতই কবির অনুসন্ধানীচ্ছু চোখে বিস্ফোরিত হয় জুমল্যান্ডের অপ্রকাশিত মানচিত্রের খসড়া। আর মেরিনরা দেখা দেয় খুব কাছে; দূর জলসীমা ছেড়ে আশেপাশে।
তবু নিশ্চিন্তে ঘুমায় গণভবন, ঘুমায় ক্যান্টনমেন্ট।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।