ইউরোপের সেরা ক্লাব প্রতিযোগিতায় এটাই প্রথম ‘অল জার্মান’ ফাইনাল। সেমিফাইনালে বায়ার্ন বার্সেলোনাকে এবং বরুসিয়া রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়েছে।
চার বারের চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন ফাইনালে খেলেছে ৯ বার। তবে ২০০১ সালে সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জিতেছিল জার্মানির সবচেয়ে সফল ক্লাবটি। বরুসিয়া এর আগে একবারই ফাইনালে উঠেছিল।
১৯৯৭ সালে জুভেন্টাসকে হারিয়ে তারাই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
৬ ম্যাচ হাতে রেখে জার্মান বুন্দেসলিগার শিরোপা পুনরুদ্ধার করা বায়ার্ন এখন দারুণ ছন্দে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও তারা দারুণ ধারাবাহিক। গত চার মৌসুমের মধ্যে এ নিয়ে তিন বার টুর্নামেন্টের ফাইনালে খেলছে তারা।
‘ট্রেবল’ অর্থাৎ এক মৌসুমে তিনটি শিরোপা জয়ের স্বপ্ন দেখা বায়ার্ন জার্মান কাপের ফাইনালে ওঠার পথে কোয়ার্টার ফাইনালে বরুসিয়াকে হারিয়েছে।
বায়ার্নের বিপক্ষে ইদানীং বরুসিয়ার পারফরম্যান্স ভীষণ হতাশাজনক। সর্বশেষ পাঁচটি মুখোমুখি লড়াইয়ের তিনটিতেই হার মেনেছে বরুসিয়া, অন্য দুটি ড্র।
তাই বলে বায়ার্নের বিদায়ী কোচ ইয়ুপ হেইঙ্কেস বিন্দুমাত্র আত্মপ্রসাদে ভুগছেন না। তিনি বলেন, “দুটো দলই পরস্পরকে জানে। দুই কোচও প্রতিপক্ষকে ভালোভাবে জানেন।
এখানে কোনো গোপনীয়তা নেই। ”
বায়ার্নের অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার বাস্তিয়ান শোয়েইনস্টাইগার অবশ্য আত্মবিশ্বাসী। তিনি বলেন, “আমরা সামর্থ্যের সেরাটা ঢেলে দিতে পারলে আমাদের হারানো যে কোনো দলের জন্যই ভীষণ কঠিন। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।