কিন্তু আমি ভাবি বিষ নীল নয়। কিছু বিষ যদি আমৃত্যু রেখে দেই জিভে
সুর্যাস্তের সব মায়াবী লোহিত সঞ্চিত আলো,তবে পুনরায় হবে জীবিত।
তাই জেনে যাবে কিছু আশাবাদী মাকড়-সব সঙ্গীত জন্ম লগ্ন থেকে মৃত।
নতুবা ছোঁয়াচে রোগের হন্তারক জীবানুর সন্ধান তোমাকে কে দিবে ?
আমি মৃত্যুর আগেই দ্যাখো আমি পচে গলে বর্জ্যের মতো,তরল বা বায়বীয়।
আমার জিহবায় ধীরে ধীরে জন্মেছে বিষ,পরিত্যাক্ত লাশের মতো পুতিগন্ধময়,
জীবন হয়েছে মাতৃ দুগ্ধ পানে,তবু এ ঘটনা পৃথিবীতে পরম সন্মানীয়।
আমারো মা তার প্রেরনায় আমাকে একক করেছে। সামষ্ঠিক বর্ননাময়
সম্মিলিত মানুষের ছবি থেকে,নির্ভুল ধারালো ব্লেডে সযত্নে তুলে এনেছে আমাকে।
একাকিত্ব দিয়েছে মার বিস্তৃত ঘুমপাড়ানী গান;ওদিকে অন্য কোনো আহবানে
তখনো ঘুমায়নি,এমন কিছু শিশুতোষ চোখ খইষ্ণু ভোরের পবিত্র আযানে,
জেনেছে সবার রক্ত ও বিষের রঙ এর সাম্যতা খোঁজার বয়েসী ভ্রান্ত ধারোনাকে।
জন্ম দিয়েছে কারা?কতবার? তারা বেঁচে গ্যাছে লুকিয়ে অথবা হয়েছে পরাজিত
সময়কে দিয়েছে ভিন্ন ভিন্ন রঙ,অথচ তার জিহবায় জীবিত অজস্র কোটরে
বেচে থাকার মন্ত্রের চেয়ে ফেয়ারি টেইল এ হত্যা কৌশল নিশব্দে প্রকম্পিত।
বিষে বিষ ক্ষয় হয়না জেনেও আজো,বংশানুক্রমে, বিষ তুলে রাখি ঘরে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।