বকর হত্যাকান্ডের তদš রিপোর্ট মেনে নিতে পারছে না তার সহপাঠী, রুমমেট এবং ক্যা¤ক্সাসে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলো। তারা মনে করছেন, বকর হত্যাকান্ডের তদš রিপোর্টটি একটি অস¤ক্সর্ন রিপোর্ট। এ রিপোর্ট দ্বারা বিচারকার্য স¤ক্সাদন করা সম্ভব নয়। পর্ববর্তী হত্যাকান্ডের তদš রিপোর্টের মতই এ রিপোর্ট ঢাকা পড়ে যাবে। বিচার হবে না আবু বকর হত্যাকারীদের।
তাদের এ অভিযোগের সঙ্গে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন তদš কমিটি। গত বুধবার প্রকাশিত তদš রিপোর্টে কমিটি ব্যালিস্টিক বিশেষজ্ঞ দ্বারা পরীা নিরীা করে বকর হত্যাকান্ডের মল রহস্য উদঘাটন করার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যš কোন ব্যালিস্টিক বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করা হয় নাই।
আবার এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে যারা জড়িত বলে তদš রিপোর্টে বলা হয়েছে তাদেরকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার না করে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ঘটনা ও রিপোর্ট প্রশ্নবিদ্ধ করে রেখেছে বলে ছাত্র সংগঠনগুলো মনে করেন।
বকর কি দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন অনুন্ধানের মাধ্যমে তা বের করতে পারেনি তদš কমিটি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বকরের এক সহপাঠী বলেন, আমরা মনে করেছিলাম তদš রিপোর্টে বকর হত্যাকান্ডের মল রহস্য উঠে আসবে। কিন্তু রিপোর্ট প্রকাশ করার পর আমরা রীতিমত হতাশ হয়েছি। তিনি বলেন
বকরের রুমমেটরা বলেন, তদš কমিটির কাছে আমরা সবকিছু খুলে বলেছি। তারপরেও রিপোর্টে কাউকেই দোষী করা হয় নাই।
এ রিপোর্ট দেখে আমরা হতবাক । যেভাবে হোক বকরের হত্যাকারীদের বিচার আমরা চাই।
এদিকে রিপোর্টের উপর ুব্ধ হয়ে ক্যা¤ক্সাসে ছাত্র সংগঠনগুলো তৎপর হয়ে ওঠেছে। গতকাল ক্যা¤ক্সাসে বিােভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ছাত্র ফেডারেশন। ছাত্র ফেডারেশন দাবি করেন, বকর হত্যাকান্ডের মল হোতাদেরকে আড়াল করে রাখা হয়েছে।
তারা বলেন রিপোর্টে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর স¤ক্সর্কে কোন প্রকার কথা বলেন নাই । অথচ প্রক্টর পুলিশকে দিয়ে এফ রহমান হলের মতো ছোট একটি হলে ৩৬ রাউন্ড টিয়ারশেল নিপে করিয়েছে। তারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।