জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই।
সন্তানকে শাসন করা ও শাস্তি দেওয়ারও একটা মাত্রা আছে। অধিকার পেলাম বলে ইচ্ছামত মনের ঝাল মিটালাম, সম্পর্ণ দাপট অবুঝ শিশুর উপর প্রয়োগ করলাম, এমন হওয়া উচিত নয়। অনেক বাবা-মা এক্ষেত্রে ভুল পথে এগোন। তারা নির্বোধ শিশুকে শক্তি কষিয়ে মারপিটে মারাত্মক জখম করে ফেলেন।
অনেক সময় এজন্য চড়া মাশুল ও দিতে হয়। একজন মা তার সন্তানের মাথা সজোরে দেয়ালে মেরে জিদ মিটিয়ে পরে দেখেন-মাথা ফেটে রক্ত ঝরছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি অনুশোচনায় ক্লিষ্ট হন এবং সন্তানকে নিয়ে তৎক্ষনাৎ ডাক্তারের নিকট যেতে বাধ্য হন। এরূপ কান্ডজ্ঞানহীন কাজ কোন বিবেকবান মা-বাবা করতে পারেন না।
মনে রাখতে হবে যে সন্তানকে শাস্তি দেওয়া জিদ মেটানোর জন্য নয় বরং সন্তানকে সংশোধন করার জন্য।
তাই এই ক্ষেতে শক্তির মহড়া নয়, বিবেকের ব্যবহারই কাম্য। তার শাসন ও শাস্তির ধরন এমন হতে হবে-যাতে সন্তান কষ্ট বা ব্যথা পায় ঠিকই, কিন্তু তাতে কোন যখম বা ক্ষতির উদ্ভব না হয়।
আদর্শ অবিভাবককে এসব বিষয় ভালভাবে রপ্ত করে নিতে হবে। সন্তানকে সৎ মানুষ করতে চাইলে এসব কিছু মেনে চলতেই হবে।
সুত্রঃ আদর্শ মা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।