আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছি: ম্যাককুলাম। ধন্যবাদ রিয়াদ‌।

স্বাধীন দেশে স্বাধীন ভাবে চলতে চাই.......

মোটামুটি ভাবে আমরা যারা ক্রিকেটের সাথে পরিচিত তারা সবাই জানি নিউজিল্যান্ডের খেলোয়ারেরা খুব ভদ্র। কিন্তু আমরা জানতাম না যে তাদের এই ভদ্র মুখোশের ভিতর অন্য এক হিংস্র মানব লুকিয়ে আছে। সাকিব এবং রিয়াদ ভালো একটা জুটি নিয়ে যখন বাংলাদেশ কে এগিয়ে নিচ্ছিল তখনই বল করতে আসেন ক্রিস মার্টিন। স্ট্রাইকে আছেন সাকিব। বল করার পর বল যখন ব্যাটের কানায় লেগে কিপারের হাতে বন্ধি হয়, তখনি উল্লাস করে উঠে নিউজিল্যান্ডের খেলায়াড়েরা।

অন্যদিকে হতবাগ বাংলাদেশ। কারন সাকিবতো আউট হয় নাই। কিপার (ম্যাককুলাম) বল তার হাতে বন্ধি করার আগেই বল ড্রপ খেয়ে যায়। ড্রপ টা এমন যায়গায় খেয়েছে যে তা কিপার আর রিপ্লে ছাড়া দেখা সম্ভব না। কিন্তু ম্যাককুলামের মতন এমন একজন খেলোয়াড় এ কাজ টা করা ঠিক হল???????? আর আম্পায়রাও কেন এমন সন্দেহজনক আউট দিয়ে থাকেন?????? তারাতো অন্ত্যত থার্ড আম্পায়ারের সিগণ্যাল নিতে পারতো।

টিভি রিপ্লাইতে কি সুন্দর দেখা যাচ্ছে সাকিব নট আউট। ম্যাককুলাম এমন একটা অবৈধ কাজ কিভাবে করল এটাই আমার প্রশ্ন????এরকম ফাউল আউটের জন্য পাকিস্থানি কিপার রশিদ লতিফের ক্রিকেট ক্যারিয়ার ধ্বংস হয়ে গেছিল। সে বারেও একই শিকারে পরিনত হয় বাংলাদেশে অলক কাপালি। তার ড্রপ ক্যাচ দরাতে লতিফের ম্যাচ ফি এবং তিন ম্যাচ সাসপেন্ড করা হইছিল্। এর পর তাকে আর দলে যায়গা দেওয়া হত না ।

এভাবে তার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ধস নামে। তাই আমি এখন থেকে ক্রিকেটের ভদ্র দেশ বলতে আর কাউকে বিশ্বাস করবো না। নিউজিল্যান্ডের ৭ উইকেটে করা ৫৫৩ রানের টার্গেটে বাংলাদেশ ভালোই ব্যাট চালাচ্ছিল। কিন্তু আশরাফুল, কায়েস, জুনায়েদ, আফতাবদের হেয়ালি খেলায় তা আর পারলনা। বাজে শট খেলে সবাই আউট হয়ে চলে এসেছেন।

আর আশরাফুল তার কথা আর কি বলব সে তো বাংলাদেশ দলের স্থায়ী বাসিন্দা। আমরা এখন থেকে মনে করতে হবে আমরা ১০ জন নিয়ে খেলি। মাহমুদউল্লার প্রথম শতরানের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। এবং সাথে তামিম, সাকিবরেও। স্কোর : Click This Link


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।