আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

'১১ ইউরোপিয়'কে খুঁজছে দুবাই

তাকেই ভালবাস যে তোমাকে কষ্ট দেয় তাকে কষ্ট দিও যে তোমায় ভালবাসে হয়তো পৃথিবীর কাছে তুমিই কিছুইনা... কিন্তু কারো কাছে হয়তো তুমি তার পৃথিবী

'১১ ইউরোপিয়'কে খুঁজছে দুবাই গত মাসে এক শীর্ষ হামাস নেতাকে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে ‘১১ ইউরোপিয় পাসপোর্টধারী’কে খুঁজছে দুবাই পুলিশ। ২০ জানুয়ারি দুবাইয়ে হোটেলে নিজ রুমে মাহমুদ আল-মাবহুহকে হত্যা করা হয়। মাহমুদ অস্ত্র কেনার জন্য দুবাই এসেছিলেন। হামাস দাবি করে আসছে তাকে ইসরাইল হত্যা করেছে। দুবাই পুলিশ প্রধান লেফটেন্যান্ট কর্নেল ধাফি খালফান তামিম বলেছেন, সন্দেহভাজনদের ছয়জন ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী, আয়ারল্যান্ডের তিনজন, ফ্রান্স এবং জার্মানির পাসপোর্টধারী ছিলেন একজন করে।

ব্রিটিশ পাসপোর্ট বহন করছিলেন জেমস লিওনার্ড ক্লার্ক, স্টেফান ডেনিয়েল হুডস, পল জন কীলি, মাইকেল লরেন্স ব্রানি, জোনাথন লুইস গ্রাহাম এবং মেলভিন অ্যাডাম ডেনিংস। আইরিস পাসপোর্টধারীরা হলেন, গেইল ফোল্লিয়ার্ড, কেভিন ডাভেরন এবং ইভান ডেনিংস। বিদেশ এবং কমনওয়েলথ কার্যালয় এবং আইরিশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ঘটনা তদন্ত করে দেখছে। দুবাই পুলিশ বলেছে, ওই দলটি পেশাদার আততীয়দের। তারা একে বিদেশি অর্থে চালিত বলে দাবি করেছেন।

তারাই এদের ভূয়া কাগজপত্র দিয়ে দুবাই আসার ক্ষেত্রে সহায়তা করেছে। হোটেলের সিসি ঠিভি ফুটেজে দেথা গেছে, সন্দেহভাজনরা হোটেলের যে রুমে মাহমুদ ছিলেন সে রুমের দিকে যেতে দেখা গেছে। এক পর্যায়ে তারা উইগ এবং মুখোশ ব্যবহার করে। পুলিশ সূত্র বলেছে, এতে এখন পর্যন্ত ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি। তবে সন্দেহভাজনরা ধরা পড়লে জানা যাবে এর পেছনের ক্রীড়ানক কে।

পুলিশ প্রধান বলেছেন, এই পাসপোর্ট ব্যবহার করে তারা বন্ধু প্রতিম দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারে। তারা সন্দেহ করেছেন, হত্যাকারীরা তাকে সিরিয়া থেকে অনুসরণ করে দুবাই আসে। ১৯৮৯ সাল থেকে তিনি সিরিয়ায় বসবাস করছেন। গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি বিভিন্ন হোটেলে থাকতেন। দুবাই পুলিশ সন্দেহভাজনদের ধরতে ইন্টারপোলের সহায়তা চেয়েছে।

ইন্টারপোল এদের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। পশ্চিমারা হামাসকে একটি সন্ত্রাসী সংঘটন হিসেবে বিবেচনা করে। তবে নির্বাচনে জয়লাভের পর তারাই ফিলিস্তিনের শাসন ক্ষমতা গ্রহণ করেছে। সূত্র : বিবিসি

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।