আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আর কত কাঁদবে বাংলাদেশ??

। অনেস্টি ইজ দ্যা বেস্ট পলেসি। এই প্রথম আমি জাতিয় বিপর্যয়ে কিছু লিখতে পারছিনা। যতবার ল্যাপটপের কি বোর্ড চেপে কিছু লিখার চেস্টা করছি ততবারই অসার হোয়ে আসছে আমার হাত। মস্তিস্ক কাজ করতে চাইছেনা।

গত চার পাচদিন যাবত আমি নিউ ইয়র্কের স্থানিয় পত্রিকা সহ ইন্ডিয়ানদের প্রকাশিত পত্রিকা, বাংলাদেশিদের পত্রিকা, প্রতিটি পত্রিকাতেই সাভার ট্রাজেডি নিয়ে সংবাদ থাকছেই। যেখানেই চোখ রাখছি কিছু না কিছু নিউজ পাচ্ছি। অথচ তবুও আমি কিছু লিখতে পারছিনা । একেকটা নিউজ পড়ছি আর চোখ ভিজে যাচ্ছে আর ভেতরে ক্ষত-বিক্ষত হচ্ছি। কোন শব্দ খুজে পাইনা ভেতর থেকে।

তাজরিন গার্মেন্টসের ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলো। সেই খবর আন্তর্জাতিক মাধ্যমে সারা ফেলে দিয়েছিলো। তখন বলেছিলাম এগুলো কোন দুর্ঘটনা নয় । এগুলো প্রতিটিই হত্যাকান্ড। কিছু মানুষের লোভ লালসার স্বিকার হোচ্ছে অসহায় দরিদ্র মানুষগুলো।

এ যেনো জিবন বাজি রেখে বেচে থাকার চেস্টা। খুনিদের বার বার দ্বায়মুক্তি আজ আমাদের কোথায় এনে দাড় করিয়েছে! তখনই বলেছিলাম বাংলাদেশের গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গুলো একেকটা মৃত্যুকুপ । আজ মনে হোচ্ছে সেগুলো সম্প্রসারিত হোয়ে এখন দোযখে পরিনত হোয়েছে। পৃথিবীর বেশ কিছু দেশ দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। কিন্তু আর কোথাও আমি এতটা অনিয়ম দেখিনি।

নিউ ইয়র্কে এমনকি মসজিদগুলোতে পর্যন্ত নোটিশ লাগাতে হয় কতজন মানুষ একত্রে নামাজ পড়তে পারবে। শুধু মানুষের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে। যে কোন ফ্যাক্টরি,রেস্টুরেন্ট পাবলিক প্লেস-এ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকলে সিটি কোন পারমিশনই দেয়না। এবং এই দ্বায়িত্বটা যথাযথভাবে পালন করে চলেছেন নির্বাচিত প্রতিনিধি ও শিক্ষিত সমাজের মানুষেরা। অথচ আমাদের দেশে নির্বাচিত প্রতিনিধি,আইন প্রনেতারাই সর্বগ্রে আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুল প্রদর্শন করে চলেছে।

তথাকথিত শিক্ষিত সমাজই দুর্ণিতির সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছে। আর এর মাশুল গুনে চলেছে সমাজের অসহায় নিপিড়িত মানুষগুলো। আরো ভয়াবহ কোন ঘটনাই হয়তো অপেক্ষা করছে আগামি দিন গুলোতে কাজেই এগুলো কোন দুর্ঘটনা নয়। কিছু মানুষ নামের পশুর লোভ লালসার শিকারে পরিনত হোচ্ছে আপনার আমার ভাই,বোন ও ভালোবাসার মানুষগুলো। এদের বিরুদ্ধে একতাবদ্ধ হোয়ে রুখে দাড়াতে হবে।

তা-না-হোলে লাশের মিছিল বাড়তেই থাকবে। আসুন সবাই মিলে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই,আমার আপনার প্রিয়-জনদের বাচাতে। যে শ্রেনিটির কাছে আরাম আয়েস আর ধন দৌলতই মুখ্য তাদের আর কোন ক্ষমা নেই। ঐ ধ্বসে পড়া ভবনের নিচে তাদেরকেই মাটি চাপা দেই আমরা সকলে মিলে। জয় হোক ,মেহনতি জনতার।

এই প্রথম আমি জাতিয় বিপর্যয়ে কিছু লিখতে পারছিনা। যতবার ল্যাপটপের কি বোর্ড চেপে কিছু লিখার চেস্টা করছি ততবারই অসার হোয়ে আসছে আমার হাত। মস্তিস্ক কাজ করতে চাইছেনা। গত চার পাচদিন যাবত আমি নিউ ইয়র্কের স্থানিয় পত্রিকা সহ ইন্ডিয়ানদের প্রকাশিত পত্রিকা, বাংলাদেশিদের পত্রিকা, প্রতিটি পত্রিকাতেই সাভার ট্রাজেডি নিয়ে সংবাদ থাকছেই। যেখানেই চোখ রাখছি কিছু না কিছু নিউজ পাচ্ছি।

অথচ তবুও আমি কিছু লিখতে পারছিনা । একেকটা নিউজ পড়ছি আর চোখ ভিজে যাচ্ছে আর ভেতরে ক্ষত-বিক্ষত হচ্ছি। কোন শব্দ খুজে পাইনা ভেতর থেকে। তাজরিন গার্মেন্টসের ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলো। সেই খবর আন্তর্জাতিক মাধ্যমে সারা ফেলে দিয়েছিলো।

তখন বলেছিলাম এগুলো কোন দুর্ঘটনা নয় । এগুলো প্রতিটিই হত্যাকান্ড। কিছু মানুষের লোভ লালসার স্বিকার হোচ্ছে অসহায় দরিদ্র মানুষগুলো। এ যেনো জিবন বাজি রেখে বেচে থাকার চেস্টা। খুনিদের বার বার দ্বায়মুক্তি আজ আমাদের কোথায় এনে দাড় করিয়েছে! তখনই বলেছিলাম বাংলাদেশের গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গুলো একেকটা মৃত্যুকুপ ।

আজ মনে হোচ্ছে সেগুলো সম্প্রসারিত হোয়ে এখন দোযখে পরিনত হোয়েছে। পৃথিবীর বেশ কিছু দেশ দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। কিন্তু আর কোথাও আমি এতটা অনিয়ম দেখিনি। নিউ ইয়র্কে এমনকি মসজিদগুলোতে পর্যন্ত নোটিশ লাগাতে হয় কতজন মানুষ একত্রে নামাজ পড়তে পারবে। শুধু মানুষের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে।

যে কোন ফ্যাক্টরি,রেস্টুরেন্ট পাবলিক প্লেস-এ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকলে সিটি কোন পারমিশনই দেয়না। এবং এই দ্বায়িত্বটা যথাযথভাবে পালন করে চলেছেন নির্বাচিত প্রতিনিধি ও শিক্ষিত সমাজের মানুষেরা। অথচ আমাদের দেশে নির্বাচিত প্রতিনিধি,আইন প্রনেতারাই সর্বগ্রে আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুল প্রদর্শন করে চলেছে। তথাকথিত শিক্ষিত সমাজই দুর্ণিতির সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছে। আর এর মাশুল গুনে চলেছে সমাজের অসহায় নিপিড়িত মানুষগুলো।

আরো ভয়াবহ কোন ঘটনাই হয়তো অপেক্ষা করছে আগামিতে। কাজেই এগুলো কোন দুর্ঘটনা নয়। কিছু মানুষ নামের পশুর লোভ লালসার শিকারে পরিনত হোচ্ছে আপনার আমার ভাই,বোন ও ভালোবাসার মানুষগুলো। এদের বিরুদ্ধে একতাবদ্ধ হোয়ে রুখে দাড়াতে হবে। তা-না-হোলে লাশের মিছিল বাড়তেই থাকবে।

আসুন সবাই মিলে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই,আমার আপনার প্রিয়-জনদের বাচাতে। যে শ্রেনিটির কাছে আরাম আয়েস আর ধন দৌলতই মুখ্য তাদের আর কোন ক্ষমা নেই। ঐ ধ্বসে পড়া ভবনের নিচে তাদেরকেই মাটি চাপা দেই আমরা সকলে মিলে। জয় হোক ,মেহনতি জনতার।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।