আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

Now this is too much( সিন্ডিকেট বাজ, ঝাতিয়তাবাদি ও ছাগিয়তাবাদ)

। অনেস্টি ইজ দ্যা বেস্ট পলেসি। সুশিলতার মায়রে বাপ!ঝাতিয়তাবাদীর আবরনে ছাগুর দালালরা হুশিয়ার-সাবধান। আমরা ব্লগার ও সাধারন জনগণ বাংলায় বলছি। কথা ও সুর কিন্তু আমাদের একটাই।

আমরা কোন " কিন্তু ,যদি,অথবা,এবং" চাইনা। যা বলার আমাদের মত সরাসরি বল, না পারলে অফ যা। ১৫ কোটি মানুষ কোন দাবী জানাইতে আসে নাই। তারা তাদের রায় কার্যকর করতে বলছে। তোরা কি বলতে চাস সরাসরি বাংলায় বল "হ্যা অথবা না"।

এত ত্যানা পেচানোর কিছু নাই। পৃথিবীর কোথায় কি ঘটছে তা জানতে এখন আর রকেট সাইন্সের মত কোন সাবজেক্ট নিয়ে গবেষণা করার প্রয়োজন হয় না। বোতাম টিপলেই ফিলিপস বাত্তির মত ফক-ফকা। তোদের ঐ বিদেশি বাপ দাদাদের কোট কইরা কিছু শুনতে চাইনা। তারা মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে!কারন তারা বিচার করার পুর্বেই সাস্তী দিয়ে দেয়।

সেটা তারা দেখিয়েছে লাদেনের বেলায়/সাদ্দামের বেলায়/গাদ্দাফির বেলায়। ইরাক আর আফগানিস্তান-তো আমাদের চোখের সামনে। আর তোদের সৌদি প্রভুরা ১জনের মৃত্যুর জন্য ১০জনের কল্লা ফালাইয়া দেয়। কাজেই ঐসব ধানাই পানাই বাদ। ১৯৭১ এর পর থেকে ২০১৩ পর্যন্ত প্রতিদিন যারা আমাদের একবার করে হত্যা ও ধর্ষণ করছে ;তাদের এত আনুস্ঠানিকতা করে বিচার করারই প্রয়োজন ছিলোনা।

ধর্ম,আস্তিক,নাস্তিক,পতিতা/মাদক দ্রব্য নিয়ে তোদের অনেক নাচন কুদন দেখলাম। আর সহ্য হইতাছেনা। আমরা কিন্তু মানুষ ঈবলিশ কিংবা ফেরেস্তা না। আমাদের ধৈর্যের সীমা আছে। একদার মুক্তিযোদ্ধারা কি বলছে তা দেখার টাইম নাই।

কারন সর্বকালের মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের আশেপাশে আছে ২৪ ঘন্টা। সিন্ডিকেটবাজি,ঝাতিয়তাবাদী সব কিছুর মূলে গিয়ে দাড়ায় ছাগিয়তাবাদিতে। তাই তোদের দেশ বাংলাদেশ হোতে পারেনা। পাকিস্তানে যা ,ঐখানে গিয়ে বোমা খাঁ। আর তোদের মওদুদী বাবার ইসলাম কায়েম কর।

ওটাই তোদের পরম ধর্ম। তোদের লজ্জা করেনা; ব্লগে পোস্ট লিখে প্রচার করিস ব্লগাররা বিরিয়ানি/খিচুরী আর ঠান্ডা পানির জন্য শাহাবাগে আসে। সোজা কথা সোজা বাংলায় বলতে তোদের এত কষ্ট কেনো?সব যায়গায় ধান্ধা খুজে বেরাস। তোরা কি অন্ধ, দেখতে পাস-না। ভিখারি তার সারাদিনের উপার্জন কি মমতায় শাহাবাগে এসে ঢেলে দিয়ে যায়।

তোরা কি দেখিসনা রিকশাওয়ালা ভাই তরুনকে নামিয়ে দিয়ে যায় বিনা পয়সায়। তোদের চোখে কি ছানি পড়েছে খাটাশ ও ছাগুর দল। তোরা কি দেখস নাই ২মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে পুরো পরিবার দাড়িয়ে আছে শাহাবাগের পাশে। তোরা দেখবি কিভাবে!এখানেও তোরা এসেছিস ক্ষমতার সমিকরন মিলাতে। ডঃ ইমরানের হাত থেকে মাইক নিয়ে বক্তৃতা করতে লজ্ঝা করে।

আর তোদের মা,বোনের ধর্ষণকারী বাপ,ভাই,চাচার হত্যাকারীদের সাথে আন্দোলন-আন্দোলন খেলতে লজ্ঝা করেনা। ইমরান আঃ লীগ করে তাই সে অচ্ছুত। ঐ আতেলরা তোদের-কে কি কেউ শাহাবাগে যেতে নিষেধ করেছে। নির্লজ্জ বেহায়া। দালালী যাদের জন্মগত পেশা তারা কোন মুখ নিয়ে শাহাবাগে যাবে,এটা আমরা বুঝি।

তোদের আসল স্বরুপেই আমরা দেখতে পাচ্ছি তোদের। দেশের মানুষের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে প্রভুদের আমন্ত্রন জানাস তোদেরকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিতে। আর মুখে মুখে ভন্ডামি করিস দেশ বাচাও ,মানুষ বাচাও। উপরের লেখাটা আমার নয়। আমার ঘৃণার প্রকাশমাত্র ।

যা আমি লিখতে চাইনি। আমি নিচে আমার মুল লেখাটা দিলাম। সহ ব্লগার-বৃন্দ ,আপনারা গ্রাউন্ড হগ দেখেছেন?নিউ ইয়র্কের বাসিন্দারা সারা বছর না হোলেও বছরে একবার বড়-সড় বেজির মত প্রাণিটিকে অন্তত পক্ষে টিভির পর্দায় দেখতে পায়। শীত যখন বিদায় নিচ্ছে নিচ্ছে অবস্থা,তখন এই প্রাণীটি শীতনিদ্রা ত্যাগ করে গর্ত থেকে বের হোয়ে আসে । প্রচন্ড শীত ,তুষার ঝড়,ব্লিজার্ড কোন কিছুতেই তার ঘুম ভাঙ্গেনা।

কিন্তু যখনই সোনালি দিনের আগমন টের পায় তখনই বেরিয়ে আসে। এই ব্লগেও যখন তুমুল ঝড় উঠেছিলো শাহাবাগ এবং যুদ্ধাপরাধিদের বিচারের প্রশ্নে.। তখন কিছু ব্লগার ঘাপটি মেরেছিলো ঐ্ প্রাণীটির মত। এখন যখন সবকিছু স্তিমিত হোয়ে আসছে তাদের ঘুম ভেঙ্গেছে। আরামপ্রিয় সেই প্রানীটির মত সুবিধাবাদিদের আগমন টের পাওয়া যাচ্ছে।

এখন উনারা আমাদের যুদ্ধের বিচার বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞ মতামত রাখবেন। আর সমালোচনার ঝড় তুলে খোলাম কুচির মত আমাদেরকে উড়িয়ে দিতে অপচেস্টায় লিপ্ত হবেন। এরা এমনই একটা দলের সদস্য অথবা সমর্থক যার ৯০% সুবিদাবাধী চরিত্রের। এরা আর কিছু না পারলেও আপনার আমার কাজের ছিদ্রান্নসনে খুবই পারদর্শি। তা রা যুদ্ধে অংশ নিলে যে প্রতিপক্ষকে মহাবীর আলেক্সান্ডারের মত এক তুড়িতে উড়িয়ে দিতেন তার মহড়া দেখতে পাবেন।

সিন্ডিকেটবাজি ও ডিগবাজিতে খুবই পারদর্শি এরা। অতি স্বত্বর তার নমুনা আপনারা দেখছেন এবং দেখবেন। তাদের পরম মিত্ররা যেমন ধারনা এবং বিশ্বাস করেন ৭১-এর যোদ্ধারা আনন্দ ফুর্তি করার জন্য সীমান্ত পাড়ি দিয়েছিলেন । অনুরুপ এই যুদ্ধের সৈনিকরা সামিল হোয়েছে ব্যাক্তিগত লাভের আশায়। তারা এতদিন ব্লগারদের আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেস্টায় লিপ্ত ছিলেন।

ধর্মের ধ্বজ্জাধারীদের সাথে তাল মিলিয়ে ইসলাম ধ্বংস হওয়ার ধুয়া তুলেছেন বাংলার মাটিতে। প্রিন্ট মিডিয়া সহ বর্তমানে আধুনিক যত মিডিয়া আছে তাদের করায়ত্বে তা দিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছেন আমরা পরম পাপী ও নাস্তিক গ্রুপের সদস্য। বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য মাঠে নেমেছি। কিন্তু তারা ভুলে গেছেন আমরা বাংলার কাদা মাটি গায়ে মেখে। কখনও একবেলা কখনও-বা ২দিন না খেয়ে ছুটে বিরিয়েছি মাতৃভুমিকে শত্রুমুক্ত করতে।

আমাদের কাছে কোন সোনার কাঠি কিংবা রুপার কাঠি ছিলোনা যার কারিশমায় উড়ে চলে যেতে পারতাম সাত আসমানের উপরে। কিন্তু তারা দেখিয়ে দিয়েছে রাজ্যপাট করায়ত্ত করতে সংগ্রাম ত্যাগ তিতিক্ষার কোন প্রয়োজন নেই। স্যুটেড বুটেড হোয়ে প্রভুদের কৃপায় এক নিমিষেই অর্জন করা যায় জৌলুস পূর্ণ জিবন। তারা সে পথেরই সৈনিক। কুহুকীনির বাশির সুরে বশিভুত করে ফেলা সমস্ত প্রজাকুলকে শোনায়।

ইস্রাফিলের সিঙ্গার মত এক ফু দিয়ে কিভাবে ধ্বংস করেছেন দৈত্য-দানোকে এবং উদ্ধার করেছেন রাজ্যপাট এক সেনাপতি। তারপর একেবারে রাজাধিরাজ হোয়ে রানি রাজপুত্রদের নিয়ে দেশকে ফলে ফুলে পুণ্যভমি করে ফেলেছিলেন। এই চরিত্রগুলো কোন কাল্পনিক চরিত্র নয়। আপনার আমার আশেপাশেই আছে এরা। এদের সভ্য বভ্য ভাব দেখে বিভ্রান্ত হয় সাধারণ মানুষ।

কাজেই সাবধান আমাদের কস্টের ফসল যাতে ৭৫-এর সুবিধাবাদি ঘুঘুদের হাতে চলে না যায়। সতর্ক প্রখর দৃস্টি রাখতে হবে এদের দিকে । এদের পরম মিত্রদের ভিত যেমন কাপিয়ে দিয়েছি । প্রয়োজনে এদেরকেও ধরাশায়ী করতে হবে আমাদের। মনে রাখবেন এরা কারো বন্ধু হোতে পারেনা।

হিতাকাংখী হওয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা। এরা শুধু নিজেকে ভালোবাসে প্রয়োজনে আপনার আমার বুকে মোহাম্মদি বেগের মত ছুড়ি বসিয়ে দিতে দ্বিধা করবেনা । হেন কোন কাজ নেই যা এদের দ্বারা সম্ভব নয়। এরা চেস্টা করছে শাহাবাগের সৈনিকদের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে খাওয়ার জন্য। শাহাবাগের যোদ্ধারা সমুচিত জবাব দিয়ে দিয়েছে।

এখন সাধারণ জনগণের পালা ,কোন সুযোগ না দিয়ে পত্রপাঠ বিদায়। শাহাবাগের সৈনিকরা বারবার বলেছে আমরা বাংলা পরিক্ষার সময় বাংলাই দিতে চাই অন্য কোন পরীক্ষা নয়। আমরা মুক্তিযুদ্ধের জন্মলগ্নে যে ভুলটি হোয়েছিলো তা সংশোধন করতে চাই। এর সাথে অন্য কোন কিছুর সম্পর্ক নেই এবং থাকতে পারেনা। এর সমতুল্য কোন সমস্যাও নেই।

কাউকে ক্ষমতায় বসাতে কিংবা কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামানোর জন্য এই আন্দোলন নয়। কাজেই আপনাদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য লড়াইটা আপনাদেরই করতে হবে। আমরা আছি সমগ্র জনগোস্ঠির জন্য। কোন দলের জন্য নয়। আমরা কারো ইশারা বা কথায় নাচতে চাইনা।

"Sahabag-your light shines through the darkness" "Shine in power" We are standing with you from ny to dhaka. If you are not fighting ageinst war criminal:you are saying its OK. ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।