"সোনার বাংলা রূপোর পালে ব্লগের হাওয়া লাগলো বলে, ঘুচল শিকল মুক্ত পাখির ফুটল বুলি যন্ত্রজালে।"
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
এ রাম তুমি ন্যাংটো পুটো
তিনজন লোক।
একজন আমেরিকার, একজন ইংল্যান্ডের আর একজন বাংলাদেশের। একসাথে ঘুরতে বেরিয়েছে। কে কাকে কিভাবে টেক্কা দেবে তা নিয়ে প্রত্যেকেই ব্যতিব্যস্ত।
হঠাত আমেরিকার লোকটা বলে উঠল- জানো, আমরা কী রকম বীর? কোন বাঘ যদি আমাদের সামনে এসে দাঁড়ায় তাহলে তার দিকে শুধু বন্দুকটা তাক করলেই কেল্লা ফতে! গুল্লি-র কোনো দরকার নাই!
এই কথা শুনে ব্রিটিশ লোকটা বলল, এ আর এমন কি? আমাদের এমন সাহস যে বন্দুক বেরই করতে হয় না….ঝোলার ভেতর থেকে বন্দুকের নলটা যদি কোনভাবে বাঘ ব্রাদারের নজরে পড়েছে বা কোনমতে টের পেইয়েচে তাইলে সেইখানেই তার হার্ট আ্যাটাক!!
এই দুইজনের কতা শুনে বাংলাদেশের লোকটা ভাবতেসে আমার তো প্রেস্টিজের ব্যাপার। তাই সে চট করে বলল-
আরে ধুরো মিয়ারা! তোমরা কোন জমানায় আছো? আমাদের তো বন্দুক-ফন্দুক কিসসু লাগে না! ওই সব আমাদের সাহসের কাছে ফালতু জিনিস, ফাও প্যাচাল!
কথা শুনে আমেরিকান আর ব্রিটিশ তো জব্বর টাসকি খায়া গেল। জিগাইল-তাইলে তোমরা বাঘরে মারো ক্যামনে?
বাংলাদেশের পাবলিক তখন কয়- আরে মিয়া এইডা কোনো ব্যাপার? কোনো বাঘ আমাদের সামনে আইলে তার সামনে গিয়া আমরা শুধু কই-
” এ রাআআ…..ম ! তুমি ন্যাংটো-পুটো? ”
বাঘটা তখন লজ্জাতেই মারা যায়!
(সংগৃহীত)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।