গত বুধবার ২১ আগস্ট সিরিয়ার বর্তমান শাষক গোষ্ঠি Damascus এর শহরতলীর আশেপাশে al-Ghouta এলাকায় রাসায়নিক অস্ত্র ব্যাবহার করে গনহত্যা চালায়। এবং বাসার বিরোধীরা দাবী করেন এ হত্যাকান্ডে নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৭২৯ জন। এই নির্মম হত্যাকান্ডের পরদিনই ফ্রান্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রী Laurent Fabius এক প্রতিক্রিয়ার বলে "reaction with force" might be needed if the claim of using such weapons is confirmed। আর গত শুক্রবার US Defense Secretary Chuck Hagel জানায় Pentagon সিরিয়ায় মিসাইল হামলার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে কিছু রণতরীকে সিরিয়ার কাছাকাছি অবস্হান নিতে বলেছে। এছাড়াও Britain এ ব্যাপারে তার কঠোর অবস্হান ব্যাক্ত করেছে।
Prime Minister David Cameron এ ব্যাপারে US president Barack Obama আলোচনা করে, এবং এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে তাদের কঠোর অবস্হানের কথা পূন:ব্যাক্ত করে। রোববার বেশ কয়েকজন আমেরিকান আইনপ্রনেতা ও সিরিয়ার উপর সীমিত আকারে সামরিক ব্যবস্হা গ্রহনের ব্যাপারে তাদের অবস্হান জানায়।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমেরিকা কি আসলেই সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক ব্যাবস্হা গ্রহন করবে??
একটা বিষয় ভেবে দেখুনতো, আসাদ কোন চিন্তা ভাবনা না করেই রাসায়নিক অস্ত্র ব্যাবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে? সে কি এটা মাথায় রাখে নাই যে এ ধরনের কোন কিছু আমেরিকাকে সামরিক ব্যাবস্হা নেওয়ার রাস্তা খুলে দিবে?
প্রথমেই যে বিষয়টা আমাদের মনে রাখতে হবে,আসাদ বাহিনী এখন বিদ্রোহীদের হাতে নাকানি চুবানি খেতে খেতে নীজেদের জীবন বাচানোর কাজেই ব্যাস্ত।
দ্বিতীয়ত আসাদ এ ধরনের গনহত্যা conventional weapon অস্ত্র ব্যআবহার করেই করতে পারত, কিন্তু কেন সে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যাবহারের সিদ্ধান্ত নিয়ে এক ধরনের মিডিয়া হাইপ তৈরী করেছে? কারন বিদ্রোহী আরো অনেক আগে থেকেই আসাদের বিরুদ্ধে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যাবহারের অভিযোগ করে আসছে, কিন্তু আমারিকার রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় এতদিন তা হালে পানি পায় নাই। এবং এখনও এ ধারণা করা ভূল হবে যে আমেরিকার গ্রীন সিগনাল ছাড়া বা আমেরিকার স্বার্থ ছাড়া আসাদ এ কাজ করেছে।
কিন্তু কেন Washington এ সময় আসাদকে এ ধরনের কাজ করার green light দিবে যা কিনা US কে বাধ্য করবে আসাদের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যাবস্হা নিতে, অন্যথায় তা US image কে hurt করবে? The Assad regime গত ৪৩ বছর ধরে US interest কে সার্ভ করে আসছে এবং এখন ও আমেরিকার কাছে Assad regime এর কোন বিকল্প নাই। কারন আমেরিকা বীদ্রোহীদের বিন্দু মাত্র বিশ্বাস করে না, এটা তাদের কথা বার্তা থেকে পরিষ্কার। Gen. Dempsey, chairman of the US Joint Chiefs of Staff, when he stated: “It is my belief that the [rebel] side we choose must be ready to promote their interests and ours when the balance shifts in their favor. Today, they are not.” তাই নীজের স্বার্থেই আমেরিকা আসাদকে দয়ে এ কাজ করিয়েছে যাতে করে সে সামরিক ব্যাহস্হা নিতে পারে।
আমরা দেখেছিযাখন Iranian এবং Hezbollah's আসাদকে military support দিয়েছে তখন আমেরিকা চোখ বন্ধ করে ছিল। বরং তখন সে আসাদকে সময় দিয়েছে যাতে করে এর মধ্যে সে আসাদের বিকল্প হিসেবে একটি সেকুলার ব্লক তৈরী করতে পারে যারা তার স্বার্থ দেখবে।
কিন্তু তার সে চেষ্ঠা ব্যার্থ হয়। Hezbollah কিছু দিন চেষ্ঠা করে Qusair আর Damascus এর আশেপাশের কিছু এলাকা দখল করে। কিন্তু Lebanese এর অভ্যন্তরিন করনে এখন Hezbollah র অবস্হানও দূর্বল। তাই the US would militarily intervene if the Assad regime came close to implosion due to rebel pressure.
গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই দেখা যাচ্ছে বীদ্রোহীরা comeback করছে। আসাদ বাহিনীর কাছ থেকা ছিনিয়ে নেওয়া অস্ত্র আর তাদের দখলে থাকা এলাকা গুলোর কারনে বীদ্রোহীদের অবস্হান এখন অনেক শক্ত।
(In their control over the Menneg airport in Aleppo, the rebels gained an enormous amount of weapons including T-72 tanks, anti-tank guns, heavy machine guns, 57mm anti-aircraft guns and payloads of artillery and grenades. The most important gain came from the Damascus suburb arms depot where the rebels gained hundreds of advanced anti-tank guided missiles (ATGMs) which can eliminate any type of tank in the Assad repository.These missiles included the French Milan type and the Russian Kornet, Konkurs and Fagot types. The Kornet is the most advanced and can take down the most advanced Assad tanks.)
অন্য দিকে Assad দের বীদ্রোহীদের বিরুদ্ধে দুইটা advantages আছে, তা হল- heavy armor এবং air-power.
আবার বীদ্রোহীরা ও এসবের বিরুদ্ধে ব্যাবস্হা নিয়ে ফেখিয়েছে।
(Using the ATGMs, the rebels can neutralize the ground based armor and therefore, have the ability to attack airports and other ground infrastructure for his air-power.)
যে কারনে যে কোনও সময় military strategic balance of the battle ঘুরে যেতে পারে। আর এ কারনেই আমেরিকার সিরিয়া আক্রমনের একাটা ইস্যু দরকার। আর তার উদ্দেশ্য গুলো হচ্ছে
- বীদ্রোহীদের অবস্হান দূর্বল করা
- Al-Qaeda in Iraq, Levant (ISIS) এবং Jabhat al-Nusra র উপর drone হামলা যুক্তিযুক্ত করা।
- আর বীদ্রোহীরা যদি আমেরিকার influence এর বাইরে গিয়ে Islamic state ঘোষনা করে সেটাকে প্রতিহত করা।
এখন পর্যন্ত মনে হচ্ছে আমেরিকা সিরিয়াতে এখনই ground force নামাবে না, বরং NATO র মাধ্যমে সীমিত আকারের air strike করবে এবং UN resolution এর মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতি নীজের অনুকূলে নেওয়ার চেষ্টা করবে।
এটি একটি ভাবানুবাদ করার ব্যার্থ প্রায়াস। বানানের ভূল গুলি মাফ কইরা দিয়েন
মূল লেখাটি পারেন revolutionobserver এ
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।