পরে বলবো
আগামী দু’তিন দিনের তাপমাত্রা ৬ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। ফলে শীতের প্রকোপ আরো বাড়বে। তবে চলতি মাসের মাঝামাঝি শীত কিছুটা কমতে পারে জানিয়ে আবহাওয়া কর্মকর্তারা বলেছেন, মাসের শেষদিকে আবারো তা বাড়তে পারে। দেশজুড়ে গত কয়েকদিন ধরে চলা মৃদু শৈত্যপ্রবাহে তাপমাত্রা নেমে গেছে ১০ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। জনজীবন বিপর্যস্ত হওয়ার পাশাপাশি ঘন কুয়াশার কারণে স্থল ও জল পথে যান চলাচলও বিঘœ হচ্ছে।
২০১০ সালের প্রথমদিন গতকাল তাপমাত্রা কমে ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামলেও দুপুর পর্যন্ত আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আর ঘনকুয়াশায় বিপর্যস্ত সারাদেশ। কনকনে শীতে রাজধানীতে রেলস্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল ও হাসপাতালের মেঝেতে ঘুুমিয়ে থাকা দরিদ্র মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। ভুক্তভোগীদের অনেকেই বলেন, এসব বিষয়ে কথা বলে কোনো লাভ হয়নি। আরো একটি অনাকাক্সিক্ষত শৈত্যপ্রবাহেরও আশঙ্কা প্রকাশ করে আবহাওয়া অধিদফতরের উপ-পরিচালক মোঃ শাহ-আলম জানান, আগামী ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে এই তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে, ৬ ডিগ্রির নিচে চলে যেতে পারে।
তিনি বলেন, দেশে তাপমাত্রা অনেক নেমে গেলেও সে অনুপাতে শীত তেমন অনুভূত হচ্ছে না। আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কা, তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রির নিচে নেমে আসলে তা প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা ছিন্নমূল মানুষেরা আরো অসহায় হয়ে পড়বেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।