বাংলার আলো-জলে ধূলো মেখে বেড়ে ওঠা মুক্তি
তাদের শ্রদ্ধা করা যায়?
হ্যা যায়-
তারা শ্রদ্ধাষ্পদেশু
তারা জাতির বিবেক
তারা বুদ্ধিজীবী ।
তাদেরকে ঘৃণা করা যায় !!!
কেন নয় ?
তারা তো হিংস্র শ্বাপদের চেয়েও হিংস্র
তারা তরুন মেধাবীদের নিয়ে মেতে ওঠে গবেষণাগারে
তারা তো বিদেশী শক্তির দালাল ।
বিতর্কিত মতবাদের বীজ বপন করে কচি মেধার মগজে ।
তারা পথভ্রষ্ট করে বুদ্ধিদীপ্ত চোখগুলোকে
যারা জ্ঞানের নেশায় পিটপিট করে তাকিয়ে
মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শ্রবন করে তাদেরকে..
অমৃতের মতো করে বিশ ঢেলে দেয় তারা সেই সুযোগে ।
তাদের দেশাদ্রোহী বলা যায়?
হ্যা যায় ।
যারা জাতির সাথে প্রতারণা করে
তাদের আর কি বলা যায়?
-বেইমান
যারা ভবিষ্যত কান্ডারীদেরকে পথভ্রষ্ট করে
তাদের কি বলা যায়?
-বেইমান
যারা নারীবাদের ভূল ব্যাখ্যা দিয়ে
তরুনীদেরকে নগ্ন হতে প্ররোচিত করে
অতঃপর নিমগ্নচিত্তে মজা লোটে
তারা তো সমাজের শত্র“।
যারা শুধু টাকা পেলেই
পত্রিকার জন্য কলাম লিখতে বসে যায়
তারা জাতির শত্র“ ।
মুখোশধারী বুদ্ধিজীবীদেরকে এখনই থামাও
নচেৎ দেশটা একদিন বিক্রি হয়ে যাবে ।
নব্য মীরজাফরেরা
ত্রিশলাখ শহীদের রক্তের মাঝে বসে মদপান করে ,
আর গভীর রাতে যায় গোপন অভিসারে।
এদের এখনই রুখতে হবে
নাহলে এই দেশটা একদিন অন্য কোন দেশ হয়ে যাবে ।
এদের থামানো বড় কঠিন
এরা সভা সেমিনার করে
এরা টিভিতে আলোচনা করে
নিমিষেই তোমাকে ভূত বানিয়ে ফেলবে
তুমি বুঝবেও না।
হায়েনারা চিরকালই অনেক শক্তিশালী
ওদের হিংস্রতার কাছে সবকিছু হার মানে
দেশটা হয়তো একদিন দালালদের দখলেই চলে যাবে !!
মুখোশধারী বুদ্ধিজীবীদেরকে এখনই থামাও
নচেৎ দেশটা একদিন বিক্রি হয়ে যাবে ।
ধ্্রুব মোঃ আব্দুল আলীম
০৫.০৯.০৯
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।