চলচ্চিত্রের ভূমিকাকে আর্দশিক দ্বায়বদ্ধতা প্রকাশের কর্তব্য জ্ঞানে প্রিয় দর্শক, আমি জানি- ব্ল্যাকআউট হওয়ার জন্য আপনি অপো করছেন; ব্ল্যাকআউট ও আপনাকে দেখার জন্য অপে করছে। কারন এই, এই ঘটনার এই দিনে সফলতা আসবার শুরুর দিকের ছোট্ট মুখবন্ধ এই- একদিন দুপুরের তীè রোদের তলে দাঁড়িয়ে আমি কাটাবন মোড়ে একজন অপেমানের ঝটিকা আর্বিভাব দেখি। নিজে টানটান হয়ে উঠবার আগেই সহজাত সত্যিটাই বললেন- ‘ এতো এতো ঘটনা যা আমাদের কিছুই মনে নেই? ‘শোন, তৈরি হয়ে নাও এুনি, ব্ল্যাকআউট নামে ফিল্ম বানানোর কাজ শুরু হয়ে গেছে, ফিটনেস বাড়াতে হবে। ’ লং জার্নি আছে, পাহাড়ে, পৃথিবীর নানা প্রান্তে।
কিংকতর্ববিমূর্হ্য না হয়ে বরং বিশ্বাস করতে শুরু করলাম এই তো! স্বপ্ন’র কাজটা শুরু হয়ে গেছে।
দারুণ ব্যাপার ছিল এই প্রোমোশনটির এই জীবনের জন্য। এই স্পিডি ফরমানটি জানালেন, যাকে আমি বিশ্বগতির একজন প্রিয় কবি হিসেবে কিছুদিন আগেই জেনে তার জন্য এক ধরণের প্রেম অনুভব করেছিলাম। এই পর্যন্ত এই উপলব্ধির এই লগ্নে এই রাতেও যতবার বার ব্ল্যাকআউট দেশের নানা প্রান্তে ছবিটির শো চলাকালীন সময়ে, দর্শক সারির মাঝখানে থেকে আমার আননন্দিত হয়ে উটবার সময়ের পাশাপাশি দর্শকদের দেখি, কত সিরিয়াসলি ব্ল্যাকাআউট নিমাণের প্রতিটি ফ্রেমের মধ্যে যে- অনু থেকে পরমানুর মত ঘটনা শুধু হাতছানি দিয়ে ডেকেই যাচ্ছে। সবাই এই দেখে মাতাল হয়ে উবঠার পর- কিছু ভাবে, এই দেখে আমার ভাল লাগবারই কথা। বাকি রইল, ঠিক তখন টোকন ঠাকুর কই গেলেন? ঐ তো দাদা, কত বোল্ড... সিরিয়াস...একটি ঘটনার পুনরুজ্জীবন ঘটবার আগে আবার কখন প্রশ্ন করবে, এই, সব কি ব্ল্যাকআউট হয়ে যেতে পারে? আমি ব্ল্যাকআউটের এ্যসিসট্যান্ট পরিচালক, বলব ‘না’ তা হবে কেন।
আরো আরো কি বলা যায় এই ভাবতেই থাকি।
জন রোমেল, সহসকারী পরিচালক, ব্ল্যাকআউট
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।