I want to know about new thinks. চার্লস ডারওইন ও তার বিবর্তনবাদ যে বিপ্লব ছড়িয়ে দিয়েছিল বিশ্বময় আজ তা ফোলেফেপে উঠছে । প্রতিনিয়তই মানুষ ধর্মীয় বিশ্বাস হারাচ্ছে । হাজার হাজার বছর ধরে চলে আসা ধর্মীয় অনুশ্বাসন , রীতি নীতি আধুনিক মানুষদের প্রয়োজন পূরণে বের্থ হচ্ছে বলেই মনে হচ্ছে । মানুষ আর আগের মত গির্জায় যায়না প্রার্থনা করতে । কিছুদিন আগে আমি একজন বৃদ্দ ফাদারের সাথে কথা বলেছিলাম বুচার্জে যেখানে পুরাতন গির্জায় মসজিদ হিসাবে মুসলমানরা নামাজ পরে , তিনি বললেন এক সময় খ্রিস্টানদের যাবতীয় ধর্মীয় ও সামাজিক কাজের কেন্দ্র বিন্দু ছিল চার্জ কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষ আর এখানে আসার সময় পায় না, সো আইম রিটায়রাদ মাই সান ।
ডারউইনের “On the Origin of Species by Means of Natural Selection, or the Preservation of Favored Races in the Struggle for Life.”
ডারউইনের মতবাদকে ঘেটে ঘেটে কার্লমার্ক্স তৈরী করলেন সমাজতন্ত্র আর যার বাস্তব রুপদিয়েছেন লেনিন স্তালিনরা রাশিয়া বিপ্লবের মাধ্যমে জার তন্ত্রকে উত্খাত করে । ১৯শ সালের গোরা থেকে ৭০দশক পর্যন্ত বেপক প্রচার প্রসার করে এশিয়ার অনেক দেশ দখল করে নেয় এই কমিনিস্ট বিপ্লবীরা । ঠান্ডা যুদ্ধের পর রুশ ইউনিয়ন বেঙ্গে টুকরু টুকরু হয়েযায় । আর তখনি ভারতীয় শ্রেণী সংগ্রামী কমিনিস্টরা আশা বঙ্গের হতাশায় আর নেতৃত্বের কোন্দলে ক্ষদ্র থেখে ক্ষদ্রতর হতে থাকে । তারা তখন নকশাল , লাল পতাকা , সর্বহারা , সাম্যবাদী ইত্যাদি নামে আবির্ভূত হয়ে আসলেও জন সমথন নাপেয়ে , এই সমাজ বাংতে হবে নতন করে গর্তে হবে স্লোগান তেগ করে , অস্রের বিপ্লব না গটিয়ে জনতার কতরে সামিল হয়েছেন ।
পশ্চিমা বিশ্বে মানুষ ধর্ম হীন হয়ে যাচ্ছে ঠিকই কিন্তু কোনো ধর্মের বিরোধিতা তারা করে না । আর এই নমনীয়তার সুযুগে ইসলামের প্রচার ও প্রসার বেড়েই চলেছে দিনকে দিন । পশ্চিমা বিশ্বে যেখানে সব ধর্ম বের্থ হয়েছে মানুষের বিশ্বস অর্জনে সেখানে ইসলামই একমাত্র জীবন বেবস্থা যা সবার কাছে গ্রহণ যুগ্যতা পেতে চলেছে ।
তাই যেসব বাংলাদেশী নাস্তিকতার রুগে বুগ্ছেন তারা অতি সত্তর ডাক্তার দেখিয়ে মাথা থেকে বানরের উত্তরসুরি হওয়ার ভুত দুরকরে ফেলোন ।
সকল ধর্ম মতে ভিন্নতা থাকতে পারে , ভুল থাকতে পারে কিন্তু ইসলামে কোন ভুল নেই , কোনো ভিন্নতা নেই , এটি একটি পরিপূর্ণ জীবন বেবস্থা ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।