আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফটোব্লগ - কাপ্তাই হ্রদ

সামু কি ছিল, আর কি হয়ে গেল !

আমি সামু তে একজন পরুয়া মেম্বার, শুধু পড়ে যাই কিন্তু কিছু লেখা হয় না (পাসোয়ার্ডের আলসেমি)। আজ সকাল থেকেই পিসি-র সামনে, বাংলাদেশের ট্যুর আরে ফটব্লগ জাতীয় অনেক লেখাই পড়ে ফেললাম, অনেকগুলো আবার পড়ব কিংবা পরে পড়ব বলে ব্রাউজারে ফেভারিট অ্যাড করতে করতেও দেখলাম সেটা দুই লাইন হয়ে গেল। সৌম্য আরও অনেকের লেখা আর ছবি দেখে তো আমি পুরাই কাইত, বিশেষ করে বান্দারবন এলাকার কিছু। ভালই হল, নিরামিষ টাইপ কিছু জায়গা আমি ঘুরেছিলাম বেশ আগে, ছবি গুলা শেয়ার করলাম। এগুলোতে প্রফেশনালীজম কেউ খুজবেন না কিন্তু, সনি এরিকসন এর মোবাইলে তোলা সব।

আপাতত আজকে কাপ্তাই লেকের কয়েকটা দিলাম। জায়গাটা আসলেই সুন্দর। বাস থেকে কাপ্তাই, আর ১০ মিনিট কাপ্তাই বাজারে, মার্টিন ক্রো বললেই ভাল পানি বিদ্যুত কেন্দ্রের গেট থেকে ঢুকে স্কুটার পাওয়া যায় যেটা বেশ ভীতরে আর্মিদের একটা গেস্ট হাউজে নামিয়ে দেয়। আসার পথে রাস্তাটা অনেক সুন্দর, কিন্তু ছবি তোলার ক্ষেত্রে অনেক বাড়াবাড়ি। নিচেরটা বুকেরর কাছে মোবাইল রেখে সাইলেন্ট মুডে তোলা।

আরেকটা, সেম। এটা অবশ্য ভিতরে তোলা, এখানে ছবি তোলা যায়। বিশালত্ব বাধ দিয়ে পানি নিয়ন্ত্রন করা হচ্ছে লেকের কিছু ছবি, জলের রঙ বদলায় প্রকৃতির সাথে সাথে নৌকা থেকে তোলা এই চিপা দিয়েই বের হতে হয়, এটার ছবি পরে আরেকটা আছে গোসল পর্ব স্থানীয় এক বাজারে প্রবেশ করলাম, খিদে লেগেছিলো অনেক। উপর থেকে দেখে অবাক হই, এখানে সব কিছুই একরকম লাগে কিন্তু মাঝিরা অনেক দূর থেকেও বলতে পারে কোন টিলাইয় কোন বাজার! সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল, তাই দূর থেকে কালাপাহাড়ের ছবিটা আসে নাই। আর্মিদের মতে, এই এলাকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জায়গা হল কালাপাহার, অনেকটা গাছে গাছে কালাশনিকভ ঝুলে টাইপ অবস্থা।

কলিজা দুইটা থাকলে যেতাম। থাকার জন্য কি জায়গা! স্থল থেকে নৌকার উঠার পালা, সাবধান না হলে একেবারে নিচে, ধরার মত কিছু নাই এই খাদে। সুর্যাস্ত এবং বিদায়। ছবি আপলোড করাটা মহা ঝামেলা মনে হল, ইচ্ছে আছে অন্য জায়গার আরো কিছু ছবি দেয়ার, আরেকদিন চেষ্টা করব। ভালো থাকবেন।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।