আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডিমও তাহলে নকল হয় !!!!!!!!!

হাউকাউ পার্টি
নকল ডিম হতে সাবধান ! ছবিতে টিক বিহ্ন দেয়া বস্তুটি কিন্তু মুরগী আসল ডিম কিংবা আসল মুরগীর ডিম নয়। তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে এটা আসলে কি? এই ডিম হলো মানুষ্য প্রজাতির উর্বর মস্তিস্ক থেকে উদ্ভাবিত ডিম । উদ্ভাবক একজন চীনা। নকল ডিম বানাতে যে সব রাসায়নিক পদার্থ লাগে তার মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম কার্বনেট, রেজিন, গ্যালটিন, স্টার্চ, এলাম এবং আরোও অনেক কিছু। (প্যাকেটের গায়ের লেখা চোখে চশমা লাগিয়ে পড়ুন ) প্রথমে সব রাসায়নিক উপাদান গুলো একসাথে মিশাতে হয়, এরপর গোলাকার ছাঁচের মাধ্যমে ডিমের কুসুম বানানো হয়।

কুসুমের রং করা হয় গাঢ় হলুদ রন্জক পদার্থ দিয়ে। কুসুম হয়ে গেলে তরল ক্যালসিয়াম কার্বনেট দ্রবনে ডুবিয়ে ডিমের সাদা আকৃতি দেয়া হয়। প্যারাফিন ওয়াক্স ও জিপসাম পাউডার মিশিয়ে একে শুকিয়ে ঠান্ডা কর হয়, ঠান্ডা হবার পর এটা ডিমের সাদা অংশের আকৃতি লাভ করে। নিচে নকল ডিমের ওমলেটের ছবি, একেবারে আসলের মতোই। স্বাদও নাকি ভালো! এই ডিমের উৎপাদন খরচও কম, ডিম প্রতি খরচ হয়েছে ¥০ .২১, টাকার হিসেবে ২.২ টাকা।

বাংলাদেশের বাজার এবার চাইনিজ মোবাইল হ্যান্ডসেটের মতো চাইনিজ ডিমে সয়লাব হয়ে যাবে মনে হয়। বি: দ্র: আফিসের চেইন মেইলের মাধ্যমে প্রাপ্ত। দায়িত্বে আমার না ।
 


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।