কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
আতংক ছড়ানো একটা অপরাধ, কিন্তু সচেতনতা বৃদ্ধি অপরাধ নয়। সরকারী পর্যায়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান গুলির দায়িত্বশীল আচরন একজন নাগরিক হিসাবে আশা করতে পারি। ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ঝুকি পুর্ন ভবন চিহ্নিত করার দায়িত্ব কার।
আমি সবচেয়ে বেশী ভূমিকম্পন ঝুকি পূর্ন এলাকায় বসবাস করি।
আমার ভবন হলো পিলার ইন্জিনিয়ারিং ভবন।
নিম্ন মানের নয় কিন্তু খুব ঘন ঘন পিলার দিয়ে তৈরী। তারপর ও আমি নিশ্চিত নই ৭মাত্রার ভূমিকম্প হলে এই ভবনটি টিকে থাকতে পারবে কি না।
পুরোনো ভবনের মালিকরা কি কি ব্যাবস্থা নিলে ঝুকি এড়ানো সম্ভব তা না বলে সেই দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা টিভিতে আতংক ছড়াতে ব্যাস্ত। না তাদের প্রিয় মুখখানি দেশের মানূষদের দেখাতে ব্যাস্ত বুঝতে পারি না।
যে ভবন গুলো হবার ভূল করে হোক আর শুদ্ধ করেই হোক হয়ে গেছে।
এখন এই দুর্যোগ মোকাবিলায় ভবন মালিকরা কি পিলার দেবে , না অতিরিক্ত গাথূনি দেবে , না উপরের তলা ভেঙ্গে ফেলবে। এই পরামর্শ, ঝুকি এড়াতে সরকারকে একটা মনিটরিং শেল গঠন করতে দিতে হবে। পাড়ায় মহল্লায় সচেতন মানূষদের দিয়ে কমিটি করে ঝুকি পূর্ন ভবনের তালিকা এবং লাল রং দিয়ে চিহ্নিত করা জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজন।
মরবই যখন জেনে শুনে মরবো। যে এই ভবনটি ঝুকি পূর্ন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।