আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

২০% টিসিবির প্রয়োজনে সকল ধরনের খাদ্য দ্রব্য আমদানি করে টিসিবিকে দিয়ে দিতে বলা হলে?

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....

টি সি বি কে ঢেলে সাজাতে হবে। পুরোনো মডেলে অনেক কিছূই চলে না। অনেকদিন এই সংস্থাটির অচলতার কারণে অথবা তার কার্যক্রম বন্ধের থাকার কারনে । পিছিয়ে পড়েছে বাজার নিয়ন্ত্রন কার্যক্রম থেকে। তাকে সারা বছর ধরেই আমদানী এবং দেশীয় পণ্যের মজুদ বাড়ানোর জন্যে চেষ্টা করে যেতে হবে।

পর্যাপ্ত খাদ্য গুদাম তৈরী থেকে শুরু করে তাদের নিজস্ব পরিবহন ব্যাবস্থা গড়ে তুলতে হবে। সম্ভব হলে এখনই রেলওয়েকে পুর্ণ পরিবহনে দ্রুত কার্যকর করা প্রয়োজন। টিসিবির কার্যক্রমকে চলমান প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রনে কার্যকর করতে হলে সব সরকারী সূযোগ কাজে লাগাতে হবে। অবাধ দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধির বাজার এর লাগাম ধরতে হলে টি সি বির কোন বিকল্প নাই। দূর্নিতি হবে এই অজুহাতে সরকারের কোন প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা যাবে না।

একটা সময় পর সব কিছুতেই সরকারের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা পাবে। যদি সরকার চায়। একটা নুতন ধারনা জানিনা আর কোন দেশে এই পন্থা চালু আছে কিনা। সব বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বিদেশ হইতে প্রতিনিয়ত খাদ্য দ্রব্য আমদানী করে। কখনো আমদানী মূল্য কম দেখিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাকিঁ দেয়ার মানসিকতা কাজ করে।

যদি রাজস্ব ফাকিঁ রোধে তাদের আরোপিত আমদানী মূল্যে অতিরিক্ত ২০% টিসিবির প্রয়োজনে সকল ধরনের খাদ্য দ্রব্য আমদানি করে টিসিবিকে দিয়ে দিতে বলা হয়। এবং সেই মূল্য রাজস্ব মূল্যের সাথে কর্তন করা হয় তাহলে কেমন হবে। তাহলে কম মূল্য দেখিয়ে রাজস্ব ফাকিঁ দেয়ার প্রবনতা কমে যেতে পারে। আমদানি পণ্যের উপর টি, সি, বি, র হিস্যাই মূল্য নিয়ন্ত্রনে কার্যকরি পালন করতে পারে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।