সুস্থ সংস্কৃতির অনন্ত পথের যাত্রী
রাজনৈতিক সংস্কৃতিই দেশজ সংস্কৃতির উদ্ভব ঘটায়, লালন করে, পরিচালনা করে, বিস্তার ঘটায় এবং নিয়ন্ত্রণ করে। তাই রাজনৈতিক নেতাদের এবং রাজনৈতিক বুদ্ধিজীবিদেরকে সৎ, মহৎ এবং জ্ঞানী হতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে বেশির ভাগ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নিজস্ব সম্পদ বাড়ানোর জন্য এবং আজীবন ক্ষমতাসীন থাকার জন্য জনগণের সাথে প্রতারণা করে। তাদের বুঝা উচিৎ প্রতিটা মানুষের অন্তর্লোকে সত্য বিরাজ করে তা সে শিক্ষিত হোক অথবা অশিক্ষিত হোক। তাই একদিন না একদিন সেই প্রতারণার খেসারত দিতেই হয়।
সাধারণ মানুষের বিশ্বাস এবং মননশীলতার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় এমন সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করে বা প্রচলন ঘটিয়ে জনগণের মানসিকতার উপর একটা আবরণ ফেলে তাদেরকে ভিন্ন পথে পরিচালিত করার অপকৌশল ত্যাগ করা উচিৎ। কোনটা নিজের স্বার্থ এবং কোনটা জনগণ ও দেশের স্বার্থ তা ভেবে দেখা দরকার। যেখানে নিজের বিন্দুমাত্র স্বার্থ আছে তা ত্যাগ করে জনগণ ও দেশের স্বার্থে কাজ করা উচিৎ। তা না হলে পদত্যাগ করা উচিৎ। আপনার সততা, দেশপ্রেম, নি:স্বার্থতা এবং ত্যাগী মনোভাব থাকলে জনগণই একদিন আবার আপনাকে ক্ষমতায় বসাবে।
মনে রাখা দরকার আপনাদেরকেই জনগণ অনুসরণ করে। আরো মনে রাখা দরকার খারাপের ফল সবসময়ই খারাপ আর ভালোর ফল চিরদিনের জন্য ভালো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।