আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সে দিন অপরাজেয় বাংলার দিকেও তাক করে রাখা ছিল একটা ট্যাংন্ক...

দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...

১৯৭৫ এর আগষ্টে অপরাজেয় বাংলার দিকে তাক করে রাখা ছিল একটা ট্যাংন্ক। বাংলাদেশের জন্ম যাদের পরাজয় ১৯৭৫ এর হত্যা কান্ড কেবল তারাই করাতে পারে। শেখ মুজিব মারা গেলে যারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৯৭৫ এর হত্যাকান্ডের প্রত্যক্ষ্য বা পরোক্ষ মদত দাতা অবশ্যই তারা। "... দেখলাম রোকেয়া হলের সামনে একটা ট্যাংন্ক, ভাইস চ্যান্সেলরের গেটের সামনে একটা ট্যাংন্ক, ঠিক অপরাজেয় বাংলার সামনে দেখি একটা ট্যাংন্ক ব্যারেলটা ঐ দিকে মুখকরে আছে।

আমার এত্ত কান্না লাগল যদি এরা এখান থেকে এটাকে ভাঙ্গার চেষ্টা করে তাহলে হয়ত এটাকে নষ্ট করে দিতে পারে। এরা সম্পূর্ণ উদূ ভাষী হয়ত সদ্য পাকিস্তান থেকে আসছে এরা! এবং যাতা ভাষায় গালাগালি করতেছে এক জন আরেক জনকে বলতেছে এটা শেখ সাহেবের পরিবার। শেখ কামাল শেখ হাছিনা শেখ রেহানা... এ রকম আবোল তাবোল কথাবার্তা বলতেছে, এটাকে রাখা যাবে না এটাকে ভেঙ্গে ফেলতে হবে। এটা কেন এখানে করতেছে? শেখের ফ্যামিলি এটা..." তার নাম বদরুল আলম বেনু। অপরাজেয় বাংলার তিনটি ফিগারের মাঝখানের ফিগারটির মডেল তিনি।

ভাষ্কর আবদুল্লাহ খালিদের সাথে মিলে নির্মাণ করেছেন আমাদের মুক্তি যুদ্ধের স্মারক ভাষ্কর্য্য অপরাজেয় বাংলা।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।