জনগণের প্রকৃত মুক্তির জন্য শাসন ব্যবস্থা বদলাতে হবে। শাসন ব্যবস্থার কারণেই নিজেদের সম্মান জনক বেতন ভাতার দাবী শিক্ষকরা করতে পারেন না, তাদের উপর ছিটিয়ে দেওয়া হয় মরিচের গুড়া। কর্মকর্তা কর্মচারীরা পেশাগত দক্ষতার ভিত্তিতে মূল্যায়িত হন না। জ্যেষ্ঠতা লংঘন করে তাদের পদায়ন হয় দলীয় আনুগত্যের ভিত্তিতে। যার কারণে সর্বত্র আজ অরাজকতা বিরাজ করছে।
গ্রামে ভাল একটা পাঠশালাও নাই। রাজধানীতে যা আছে সেখানে ধর্ষক শিক্ষকদেরও অস্থিত্ব পাওয়া যায়। বাজেটের ৬৫% খরচ হয় রাজধানী ঢাকায়, ২০% চট্টগ্রাম মহানগরে। বাকী ১৫% খরচ হয় অবশিষ্ট জেলা গুলোতে। এ অচলায়তন ভেঙ্গে গণমুখী শাসন ব্যবস্থা গড়তে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ( জে এস ডি ) এর ১০ দফা ও স্বাধীনতার রূপকার সিরাজুল আলম খানের দেওয় ১৪ দফা প্রস্তাবের ভিত্তিতে শাসন ব্যবস্থা প্রণয়নের লক্ষ্যে সংগ্রামে ব্রতী হন।
দীর্ঘজীবী হোক স্বদেশ , দীর্ঘজীবী হোক বিপ্লব।
লেখকঃ সাবেক জেলা ও দায়রা জজ । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।