একদা একজন জ্ঞানী ব্যক্তি বলেছিলেন: 'অন্ধকারকে অভিশাপ দেয়ার পরিবর্তে রাস্তায় একটি মোমবাতি জ্বালানোর চেষ্টা করো। '
কোক বা পেপসি জাতীয় পানীয় খেলে কি হয়?
১. নাড়ীর ভিতরের শ্লেষ্মা ঝিল্লী বা মিউকাস মেমব্রেণ পচে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়।
২. অনেকসময় নাড়ীর সংকোচণ, সম্প্রসারণ ক্ষমতাও কমে যায় এবং খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নেয়ার ক্ষমতা কমে যায়।
৩. হজম ক্ষমতা কমে যায়।
৪. বদ হজম, ফুড পয়জনিং, গ্যাস্ট্রিক, ক্ষুদামন্দা দেখা দিতে পারে।
৫. স্থায়ী কোষ্ঠ কাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৬. অনেকের শরীরের ওজন বেড়ে ওবেসিটি হয়ে যায়।
৭. শরীরে চর্বি বা কোলেস্টরেল এর পরিমাণ বেড়ে যায়।
৮. নারীদের প্রজনন প্রক্রিয়ায় নতুন শিশুর হাড় গঠনে ক্যালসিয়ামের অভাব হয়, নতুন শিশু প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম পায় না।
৯. মেটাবোলিক সিন্ড্রম নামে খুব খারাপ একটা সমস্যা আছে যার চারটা অংশ- উচ্চ রক্তচাপ, মুটিয়ে যাওয়া, হাই কোলেস্টেরল, ইন্সুলিন রেজিস্ট্যান্স।
সফট ড্রিঙ্ক খেলে আপনার এগুলো হওয়া খুবই স্বাভাবিক।
১০. কোমল পানীয় বিশেষ করে কোলা, কিডনি বিকল করে দেয়ার প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।
১১. কোলায় থাকা এসিডিটিকে বাফার করতে শরীরের নিজের ক্যালসিয়াম খরচ হতে থাকে। আর এই ক্যালসিয়াম যখন অতিরিক্ত পরিমানে কিডনি দিয়ে পাস হবে, ধীরে ধীরে কিডনি পাথর তৈরি হবে।
তাই কোক, পেপসি অথবা এধরণের কোমল পানীয় খাওয়ার আগে দুদণ্ড ভেবে নিন।
সূত্র: ডেইলি মেইল
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।