আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
Sea-me-we-3 এর সাথে যূক্ত মায়ানমার কিন্তু বাংলাদেশ যূক্ত নয়;
http://en.wikipedia.org/wiki/SEA-ME-WE_3
Sea-me-we-4 এর সাথে যূক্ত বাংলাদেশ কিন্তু মায়ানমার যূক্ত নয়;
http://en.wikipedia.org/wiki/SEA-ME-WE_4
গত বছরের কোন এক সময় ফখরুদ্দিনের সরকারের একজন উপদেষ্টা মায়ানমারে গেলে বাংলাদেশ ঐ দেশের Sea-me-we-3 এবং আমাদের Sea-me-we-4 একে অপর কে সংযোগ লিংক সহযোগীতার বিষয়টি উঠে আসে। মিয়ানমার ১৯৯৪ সালে এই ৩নং এর সাথে যূক্ত হয়। এতে করে উভয় দেশ দুটি করে সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যূক্ত হবে এবং একটি যেকোন কারণে বিচ্ছিন্ন হয়ে গলে অপরটি সাময়িক হলেও সাপোর্ট দিবে।
Click This Link
আর এ বছর ২১শে জুনও মায়ানমার পুনরায় একই প্রস্তাব মহাজোট সরকারের কাছে করে;
TMC Net - Myanmar proposes Bangladesh to inter-connect submarine cable system
DHAKA, Jun 21, 2009 (Xinhua via COMTEX) — Myanmar has proposed Internet inter- connectivity to Bangladesh allowing the two neighbors to use each other’s submarine cable system in case of any side’s cable failure, a senior official said here on Sunday.
“Myanmar last week proposed us about its interest to use Bangladesh’s submarine cable in case of the failure of its cable and in return Bangladesh could use Myanmar’s system in a similar situation,” Managing Director of the Bangladesh Submarine Cable Company Ltd (BSCCL) Md Manwar Hossain told Xinhua on Sunday.
He said the BSCCL, the state-owned public limited company, is studying the proposal of Myanmar before dispatching recommendations to the government’s ministry concerned for final decision in this connection.
“We’ll make our decision to the government shortly,” Hossain said.
According to the proposal, he said, Myanmar, like Bangladesh, also has a single submarine cable and voice and data communications get disrupted in case of cable failure for any reason.
Myanmar in its proposal said allowing one country to use the other’s submarine cable in case of any side’s network disruption will ensure smooth and uninterrupted telecommunications services for both countries.
Another BSCCL official requesting to be unnamed said Myanmar’s proposal seemed technically feasible as the Bangladesh submarine cable system was capable of carrying Myanmar Internet traffic without causing any disturbance to domestic users while the submarine cable system of Myanmar has the same capacity.
It will be also financially viable, as both Bangladesh and Myanmar would connect each other at minimal cost, the official said.
Bangladesh, connected to the global submarine cable system on May 21, 2006 at an approximate cost of 35.2 million U.S. dollars, is now working for the second submarine cable network.
There have been a number of cases of disruption in the submarine cable system in Bangladesh in the last few years, which resulted in problems in information and communications system in the country.
Click This Link
বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচিত সরকারের কাছে মায়ানমারের দেওয়া এই প্রস্তাব প্রায় ১ মাস হতে চলল কিন্তু অদ্যবধি আমাদের সরকার এ বিষয় নিয়ে কিভাবে অগ্রসর হওয়া যায় তা নিয়ে কোন উদ্যোগ নিয়েছে বলে আমার অন্তত জানা নেই। ভারত সম্ভবত ৩ টি সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যূক্ত।
সেখানে কোটি কোটি ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী রয়েছে। যারা অন্তত স্পীড 256 Kbps বা 32 KBPS এবং মাসিক বিল ৭৫০ রুপি(অসীম) যা বাংলাদেশী টাকায় ১০৯০ টাকা।
Click This Link
ভারতে বর্তমানে ৮ কোটির কিছু বেশী(বিশ্বে ৪র্থ স্থান) ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী আছে যা আগামী ১০ বছরে ৩০ কোটির বেশী হতে পারে।
Click This Link
সে তুলনায় বাংলাদেশে তার অর্ধেক ঐ সময়ে নাও হতে পারে। তাই আপাতত দুটি এবং ভবিষ্যতে(১০ বছরে) অন্তত একটি সাবমেরিন ক্যাবলের সংযোগ নিলে বাংলাদেশেও অন্তত 128-256 KBPS স্পীড অসম্ভব নয়।
যা মাসে ৫০০-৭০০ টাকায় হওয়া সম্ভব। কি তারের ব্রডব্যান্ড অথবা তারবিহীন সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগ একাধিক না হলে কি স্পীড কি সাশ্রয়ী মূল্য কোনটাই সম্ভব নয়। তাই মায়ানমারের সাথে এই ধরণের সহযোগীতার সুযোগ যত দ্রুত পারা যায় নেওয়া উচিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।