মানুষ আমি আমার কেন পাখির মত মন....
এন, ও, এস, মানে নাইট্রাস অক্সাইড
গাড়ির পারফর্মেন্স বাড়াতে ইহা ব্যবহৃত হয়। আমরা যেভাবে সিএনজি'র সিলিন্ডার লাগাই তেমনি এন, ও, এস, এর জন্য সিলিন্ডার লাগাতে হয়।
সাধারনত রকেটে জ্বলানী হিসেবে অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়। যা একত্র হবার সময় বিস্ফোরিত হয়ে প্রচন্ড গতি সন্চার করে যা রকেটকে আকাশে নিক্ষেপ করে। একইভাবে এন, ও, এস, যখন গাড়ির ইন্জিনে প্রবেশ করে তখন বিস্ফোরিত হয়ে প্রচন্ড গতি সন্চার করে।
যারা হলিউডের মুভি টর্ক দেখেছেন বা হিন্দ ধুম দেখেছেন তারা দেখেছেন কিভাবে একটি মটর সাইকেল হঠাৎ করে অনেক গতি পেয়ে যাচ্ছে ও সবাইকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে। এন, ও, এস, হচ্ছে সেই যাদু যা হঠাৎ করে অনেক গতি সৃষ্টি করতে পারে।
সাধারনত ১০০র চেয়ে বেশী স্পীড থাকা অবস্থায় এন, ও, এস, ব্যবহার করতে হয়। ধরুন একটি গাড়ি ১২০ কি,মি/ঘন্টা গতিতে চলছে এ অবস্থায় যদি এন, ও, এস, ইউজ করা হয় তাহলে ইন্জিনে এন, ও, এস, প্রবেশ করায় সেখানে ছোট একটি বিস্ফোরন হবে যা ৩৫০০ আর পি এম গতিতে চলতে থাকা ইন্জিনে প্রচন্ড গতি সৃষ্টি করবে ইন্জিন স্পীড মুহুর্তের মধ্যে ৭০০০-৮০০০ আর পি এম হয়ে যাবে । ১২০ কি,মি/ঘন্টা গতিতে চলতে থাকা গাড়ি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ২৪০ কি,মি/ঘন্টা গতি লাভ করবে।
এভাবে সাধারন ২০০০ সিসির একটি গাড়িতে এন, ও, এস, ব্যবহার করে ৩৫০ কি,মি স্পীড তোলা যায়।
(আমি রকেট ইন্জিনিয়ার নই। লেখার টেকনিক্যাল ভুল থাকতে পারে। ধরিয়ে দিলে সংশোধন করা হবে। )
লেখারি অটোমোবাইল গ্রুপে প্রকাশিত হলো।
যারা অটোমোবাইল সম্পর্কে আগ্রহী তারা এ গ্রুপে যোগ দিতে পারেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।