জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি ডিপার্টমেন্টের ১ম বর্ষের এক ছাত্রী আজ প্রথম ক্লাস করতে গিয়ে ডিপার্টমেন্টের আপুদের কাছে চরম র্যাগিং-এর শিকার হয়েছে ।
ওই ছাত্রীকে নাকি আপুরা বলেছে, ডিপার্টমেন্টের বড় ভাইয়াদের কাছে গিয়ে নিজের ব্রেস্টের মাপ দিয়ে আসো !!
এখন বলেন এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আর কি লেখা যেতে পারে ??
এটা কি কোন সভ্য সমাজের ঘটনা হতে পারে ??
সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠে পড়াশুনা করে এই শিক্ষা কি উনারা নিতেছেন ??
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই আমরা এই রকম অনেক ঘটনা সম্পর্কে অবগত ।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই সব ঘটনা সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই আমাদের মতোই অবগত । কিন্তু তারা কোন ব্যবস্থা ইতিপূর্বে নিয়েছেন বলে কারো জানা নেই । ফলে দিন দিন এই সব ঘটনা বেড়েই চলেছে...বড় আপু ও ভাইয়ারা ছোট ভাইয়া ও আপুদের পে** আর ব্রেস্টের সাইজ কত তা জেনেই চলেছেন...
যেহেতু ভাইয়ারা শুধু ব্রেস্টের সাইজে সন্তুষ্ট না, তাই এইসবের সুযোগ নিয়ে বড় ভাইয়ারা ছোট আপুদের অন্য আরো অনেক কিছুর সাইজ জেনে নিচ্ছে ।
অবশ্য বড় আপুরা ছোট ভাইয়াদেরকে "ইউজ" করে কিনা আমার জানা নাই!
তবে যেহেতু সব জায়গায় সবাই সমান অধিকার দাবি করে সেহেতু এই ক্ষেত্রেও তা করা হতে পারে !!
যাই হোক ভাইয়া এবং আপুরা,
এই সব ঘটনা জানার পর বলেন কে কে তাদের ভাইবোনদেরকে জাহাঙ্গীরনগরে পড়াতে চান ??
ভাই আপনারা কে পড়াবেন জানিনা তয় আমি কোনদিন পড়ামু না !!
বিয়াও করমু না জাহাঙ্গীরনগরের কোন মেয়েকে!!
ছোটভাইদের পে** এর সাইজ জাইনা বইসা আছে...!!
তারে কি বিয়া করা যায় কন ???!!
বিঃদ্রঃ এই লেখাটা রি-পোস্ট দিলাম ।
কারণ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটিতে আবারো র্যাগিং-এর ঘটনা ঘটেছে ।
এর আগে র্যাগিং নিয়ে যখন মিডিয়া-ফেসবুক-ব্লগে তোলপাড় হয়েছিল, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ সেটার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল ।
প্রতিবাদলিপি পাঠিয়েছিল পত্রিকায় ।
এগুলো নাকি মিথ্যা অপপ্রচার!
https://www.facebook.com/mdhumayun.biddut
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।