আগামীকালের কনভোকেশনের জন্য আজ রিহার্সেল ছিল। আড়াইটার সময় হলে ঢুকানো হয়েছে আমাদের। রিহার্সেল চলবে দুই ঘন্টারও বেশি সময় ধরে। কিন্তু চারটার সময় আমাকে ঠিক ঠিক দাড়িয়ে যেতে হবে। প্রজন্ম চত্ব্বরের নতুন কর্মসুচি অনুযায়ী সংহতি জানাতে হবেনা? ভাবছিলাম সবাই বসে থাকবে আর আমি এতো মানুষের মধ্যে তিন মিনিটের জন্য দাড়িয়ে থাকবো- নাজানি ব্যাপারটা কেমন দেখা যাবে।
যা হয় হোক, আমি দাড়িয়ে যাবই। রিহার্সেল এ অংশ নিয়ে বার বার ঘড়ি দেখছি। তখন ঠিক চারটা বাজে। আমাকে অবাক করে দিয়ে ঐ হলের অধিকাংশ মানুষ দাড়িয়ে পড়ল! অনেকে এভাবে হঠাৎ দাড়িয়ে পড়ার কারন তখনও বুঝতে পারেনি। শেষমেশ, যারা বসে ছিলো তাদেরকেও দাড়াতে হলো।
আমার কাছে ক্যামেরা না থাকায় মোবাইল ফোন দিয়েই তুলে নিলাম কয়েকটা ছবি।
গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে প্রজন্ম চত্ব্বর আমাকে প্রতি মুহূর্তে অবাক করে দিচ্ছে। এখন সত্যি সত্যি মনে হয় কেউ আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। আমরা গ্লনিমুক্ত, শোষনহীন সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে চলেছি। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।