আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এমন সন্দিহান সৃষ্টিকূল লইয়া আমরা কি করিব??

"বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না। "শিহরণে সত্তায় তুমি, হে আমার জন্মভূমি"

তাহাকে যখন বিয়াস বলিল, এই ফর্মখানাতে সাইন করিয়া দাও, ইহা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য স্বাক্ষর সংগ্রহের নিমিত্তে আনিয়াছি, "সে" তখন একখানা ভুয়া সাইন মারিয়া বলিলো- ভোটের দ্বারা রাজাকারদের বিচার হইয়া গিয়াছে। এখন আর স্বাক্ষর সংগ্রহের প্রয়োজন নাই। বিয়াস যারপরনাই তাহার এমন ভাওতাবাজিতে ব্যথিত হইলো, কিছু বলিলো না। "একাত্তরের চিঠি" বইখানা দেখিয়া "সে" বলিলো, এইসব চিঠি সকলই বানোয়াট বলিয়া তাহার মনে হয়।

বিয়াস মাঝেমধ্যেই কোথায় যাইতেছে বলিয়া যায় না কারণ বিয়াস জানে তাহার আপনজনরা সম্যক অবহিত আছে বিয়াস বড়জোড় বান্ধবীদের সহিত আডআ মারিতে গিয়াছে। "সে" ইহাকেও সাদা দৃষ্টিতে গ্রহণ করিতে পারে না। ঘ্যানর ঘ্যানর করিয়া বলিতেই থাকে "বিয়াস, তুমি কোথায় গিয়াছিলে?"। অদ্য তাহার কাছে একখানা অফিসিয়াল কাজ আসিয়াছে, "সে" উহাতেও সন্দেহ পোষণ করিতেছে যে, যে ব্যক্তি টাকা চাহিয়াছে সে আর টাকা ফেরত নাও দিতে পারে কারণ সেই ব্যক্তি শ্মশ্রুমন্ডিত এবং তাহার রহিয়াছে জেএমবির সহিত যুক্ত থাকিবার প্রবল সম্ভাবনা। "সে" নিজে বিয়াসের সহিত বিবাহ বসিবার সময় ঋণ নিতে পিছপা হয় নাই, কিন্তু আরেক ব্যক্তির বিবাহ খরচাদি মিটাইবার জন্য যখন ঋণের প্রস্তাব আসিলো 'সে' তাহা তড়িত গতিতে খারিজ করিয়া দিলো এই বলিয়া বিবাহ করিলে সেই ঋণের আবেদনকারীর খরচ বাড়িবে এবং সেই ব্যক্তি আর ঋণ শোধ করিতে পারিবে না ক্রমবর্ধমান খরচের চাপে।

এমতাবস্থায়, এমন অবিশ্বাসী কিংবা সন্দেহবাতিকগ্রস্ত মানুষদের লইয়া আমরা কি করিতে পারি??

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।