আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মীর সাহেব



মীর সাহেবের গায়ের রং ভীষণ রকম কালো মনটা তার ছিল অবাক করা ভালো রওশন তার বিবি বড়ই নিরিবিলি। মাহবুব মীর তাদের বড় ছেলে নামাজ রোজায় অল রাউন্ডার সবার সেরা সেজ ছেলে যেমন তেরা তেমন ভেড়া। মীর মন্জু প্রফেসর তো কালো মানিক তার অন্য দুই ভাই রুবেল মীর, মুরতোজা মীর জোড়া শালিক। পারভীনের বোন নাসরিন জাফরিনকে নিয়ে তারা তিন। তাদের দাদী খন্দকার রহিমা তার জুড়ি কেউ ছিল না।

বড় জামাই আব্দুর রব করত সারাক্ষণ বকবক। এখন গিয়ে কবরে শুয়ে আছেন নিরবে। বাদল তাদের মেঝ জামাই খায় শুধু মাস কলাই পেট মোটা শরীর বেটে দোকানে বসে তার দিন কাটে। ছোট জামাই বিটলা শালারা দিতে চায় তারে পিটনা। অনেক টাকা কামাই করে য়ৌতুক না পেয়ে সে সাংবাদিক আজাদকে ধরে।

তাদের চাচী আয়শা নাই তার কোন দিশা। ছোট ছেলে নুরুল বেতন না পেয়ে পেট বাচাতে দূনীতি করে রেবের হাতে ধরা পড়ে। ছাড়াতে যায় অনেক টাকা এতে করে পকেট ফাঁকা। নাছিমা সবার ছোট মেয়ে মায়ের দুঃখ সে বুঝে। মীর সাহেবের বড় বউ বিনা কারনে চোখে তার কান্নার ঢেউ।

মেঝ বউ পড়ে অনার্সে বাপের বাড়ী কাছে হওয়ায় বেড়ায় সে দেদারচ্ছে। সেজ ছেলের বউ ঠিক চাকুরীটা হয়ে নিক। প্রতিবেশী লালু উকিল নাই কারো সাথে তার মিল ভাইয়ে ভাইয়ে লাঠালাঠি এই মিল এই মার এই শুনি। পেশা তার ওকালতি এটা করে হল না তার কোন গতি। কামরুল তার ছোট ভাই করত ছাত্রদলের রাজনীতি নাসিম বিশ্বাস মরে যাওয়ায় বদলে গেল তার নীতি।

এখন করে ছাত্রলীগ কথায় কথায় মারপিট। তার আম্তীয় স্বজন অধিকাংশই জঙ্গি সময় সময় তারা ধরে নানা ভঙ্গি ভাইদের মধ্যে একমাত্র ভদ্র ডা. ফরিদ টাকা দিয়ে তাকেও করা যায় খরিদ। ভাই বোনের মাঝে ভদ্র হল হেমায়েত তারে নিয়ে ঘটেছে অনেক ঘটনা চারদিকে নানা রটনা। তার মা এনেছে ণতুন ধর্ম ছেড়ে সব কাজ কর্ম। ধর্মের সব উল্টা ব্যাখ্যা।

তর্ক করলে নাই রক্ষা। সচিব আনোয়ার মীর সাহেবের ভাই থাকেন ন্যাম ফ্লাটে এমন ভালো মানুষ মিলবে না এই তল্লাটে। (এটা একটা ফান পোস্ট কেউ এই লেখায় কষ্ট না নিয়ে মজা নেয়াই শ্রেয়)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।