আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হেল্পান: পিয়াস করিম, রাজাকারের ছাওয়াল সম্পর্কে তথ্য চাই।

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব। রাজাকার আর অনেক চায়নিজ বামেরা এক মায়ের পেটের ভাই। এই যেমন ১- নং সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের মন্ত্রী সভার প্রয়াত মশিয়ূর রহমান,মির্জা হাফিজ,এরশাদের ঝারুদার খ্যাত আনোয়ার জাহিদ এবং খালেদা জিয়ার তরিকুল ইস্লাম,মির্জা ফখরুল প্রমূখরা। আর শেখ হাসিনার মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফের বাবা ও নাকি ছিলেন ফরিদপুর পিস কমিটির প্রধান !! সুত্র পিয়াস করিম, ওর বাপ করিম উকিল, কুমিল্লা মুসলিম লিগ শান্তি কমিটির সদস্য ছিলো, মোট কথা যুদ্ধাপরাধী। রাজাকারের ছাওয়াল পিয়াস করিম প্রায় টক শোতে প্রতিপক্ষের সাথে যুক্তিতে না পেরে বেসামাল হয়ে উঠেন এবং প্রতিপক্ষকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে তার সন্মান হানির চেষ্টা করেন ।

নিম্নে এর কয়েকটি উদাহরণ দেয়া হলঃ ১। গত রবিবার রাতে চ্যানেল ৭১ এ যুদ্ধাপরাধী ও স্কাইপ হ্যাকারদের সাফাই গাইতে যেয়ে চরম ধরা খেলেন শাহারিয়ার কবিরের হাতে, আর ছিলেন ছিলেন ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত। ধরা খেয়ে রাগে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিলেন, বললেন “আগে জানলে এখানে আসতাম না”। বলেন, শাহারিয়ার কবিক কে? উনি কি ১৬ কোটি জনগনের প্রতিনিধিত্ব করেন? ১৬ কোটির মধ্যে আমি একজন!!! (মানে যুদ্ধাপরাধ বিচারের বিপক্ষে স্পষ্ট অবস্থান নেয়া)। একপর্যায়ে পুরোপুরি বেসামাল হয়ে যান ডঃ পিয়াস।

একজন বয়বৃদ্ধ প্রাক্তন সম্পাদক ও নির্মুল কমিটির রুপকার শাহরিয়ার কবিরের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কটাক্ষ করে বলেন -“উনি আইনের কি বুঝেন, উনি একজন সাধারন বাংলায় গ্রাজুয়েট মাত্র” ২। এর আগের এক অনুষ্ঠানে ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জনাব মোহাম্মাদ আলি আরাফাতের সাথে না পেরে বলে উঠেন, -“আপনি আওয়ামীলিগ করেন, আপনার কথার কি জবাব দিব?” ৩। কয়েক মাস আগে একাত্তরের উপস্থাপক সামিয়া রহমান অধ্যাপক পিয়াস করিমকে প্রশ্ন করেছিলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক শেয়ার হোল্ডার গরিব নারীরা কখনই লভ্যাংশ পায় না। তাহলে তারা ওই ব্যাংকের মালিক থাকেন কীভাবে? পিয়াস করিম কৌশলে এই প্রশ্নটি এড়িয়ে গেলে সাংবাদিক নাইমুল ইসলাম কিছু বলেন। এতে তার ওপর চটে বসেন, ক্ষিপ্ত হয়ে ঢাকাইয়া রিকশাওয়ালার মতো ঝগড়া করতে থাকেন এই অধ্যাপক।

তিনি বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক এমডি ইউনূস সাহেব তার ৮ লাখ নারী ঋণগ্রহিতাকে গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক বানিয়েছেন এটা নাকি একটা ফিলোসফি? নাইমুল ইসলাম খান তার বক্তব্যের বিরোধিতা করায় অধ্যাপক সাহেব ‘মিথ্যা বলছেন’ ‘মিথ্যা বলছেন’ বলে চেঁচাতে থাকেন এবং একপর্যায়ে জনাব নাঈমুলকে ‘বাজে সাংবাদিক’ বলে মন্তব্য করেন। মন্তব্যঃ টিভি কতৃপক্ষগুলোর টিভি টক শোগুলোতে এই পিশাচ করিমের ষাঁড়গিরি (bullying) বন্ধ করার জন্য ব্যবস্থা নেয়া উচিত । আর মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেপুলে, নাতি-নাত্নি মিলে এই গো আযমের দালালটাকে দিগম্বর করে মানিক মিয়া এভ্যেনিউ এ ছেড়ে দেয়া উচিত । Click This Link আর কি জানেন? ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৫ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.