আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশ-ভারতের খোলা জানালা



বন্ধুর নিক চালু রাখার অনুরোধে, তারই কথা মত বিষয়ে এই পোস্ট, এমনকি ভাষাও তার প্রায়। কোনও তর্ক-বিতর্কের সুযোগ নাই, কারন আমি এখানে খুব উত্তর দেব না। একান্ত কোনও তথ্য জানার থাকলে তা জানানো যেতে পারে। এখন আমি কে? তা জানার দরকার নাই, নিকের মালিক এরমধ্যেই উত্তর দেবেন বলে জানি। ________________________ ভারত-বাংলাদেশ এর মধ্যে শীতলতা কমছে সেটা খুবই ভাল কথা।

দুদেশের ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা আসা-যাওয়া করছেন। বিশেষত, ভারতের উত্তর-পূর্বে এই উদ্যোগ চোখে পড়ছে বেশি। সীমান্তে যে বিষয়ে বেশি ঝামেলা হয়, তা হল হয় চুরি-ডাকাতি নয় অনুপ্রবেশ। চুরি-ডাকাতি কিংবা চোরাচালানে দু-পক্ষের লোকজনই সমানভাবে জড়িত না থাকলে হয় না এবং সেটা দু:খ জনক ভাবে সীমন্তের গরীব মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে কেউ কেউ পয়সা বানচ্ছে, আর পেটের দায়ে হয়ত ছোট ছোট ছেলেমেয়েরাও জামার কোচরে ডিম লুকিয়ে চলে আসছে। প্যাকিং বাক্সের বোঝা নিয়ে কেউ যাচ্ছে।

সেটা যে অর্থনৈতিক উন্নতিতেই কমতে পারে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। যেমন সীমান্তে এই প্যাকিং বাক্সের কারখানা একটি গড়ে ওঠার পরই দেখছি, শহরের সব কাগজ সেখানেই কুড়িয়ে নিয়ে জমা করা হচ্ছে, এমনকি বাংলাদেশি বাচ্চারাও তাই করছে। আর অনুপ্রবেশ সেও একই ব্যপার। জলের স্রোত ধরে ওজানে যেতে সবাই চায় যদিও ওজানে মাছ আছে কি না নেই সেই খবর না করেই। বাকী যেটা সেটা হল, সন্ত্রাসবাদের চলাচল।

সেটা অর্থনৈতিক অবস্থার সাথে জড়িত থাকলেও, তালিবানিরাও কিন্তু আছে এবং সেরকম আমাদের গ্রাস করার আগেই না থামানো গেলে, অনুপ চেতিয়া, বাংলা ভাইদের দৌরাত্বে আমাদের আবার উদবাস্তু হতে হবে নয়ত মেনেনিতে হবে মাথা হেট করে হাটা, বুকে গুলি কিংবা মস্তক কর্তন। তবে ভারত-বাংলাদেশ, মানে প্রতিবেশীতে লাগালাগি করে নিজের দের ক্ষতি ছাড়া কিছুই হয় না। যাহোক, সেই বিষয় মনেঝয় শেষ হতে চলেছে। বিএসএফ এর কথাই তার প্রমান। দেখতে পারেন এই লিঙ্ক: http://www.neindia.com/


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।