ছাগু তোষণ নীতি নির্ভর মডারেশন প্রক্রিয়াকে ধিক্কার জানাই. ব্লগের এক কোনায় জেনোসাইড বাংলাদেশের লোগো ঝুলিয়ে ছাগু তোষণ নীতির নামে ভন্ডামি বন্ধ করুন... নইলে এই মডারেশন নীতি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থাকার নাটক বন্ধ করুন.. ব্লগ পর্যবেক্ষনে, আপাতত শুধু কমেন্টাই..
পর্ব : ২ -- করমজল, এক টুকরো সুন্দরবন
পর্ব : ৩ -- বাগেরহাট
------------------------
বাগেরহাটে যাবার ইচ্ছা ছিলো অনেক দিনের। খান জাহান আলী ( র: ) এর মাজারের কালা পাহার আর ধলা পাহাড় কে দেখার সাধ ছিলো আর ষাট গম্বুজ মসজিদ, একশ টাকার নোটে দেখে আর কতদিন। এই বার ব্যাটে-বলে মিলে গেলো আর তাতেই ছক্কা। যদিও হাতে সময় অনেক কম ছিলো আর অনেক গুলো কাজ ছিলো, তবুও কাজের ফাঁকে যতটুকু ঘুরে নেওয়া যায় আরকি। বাগেরহাটের কয়েকটি ছবি দিয়ে দিলাম
ষাট গম্বুজ মসজিদে ঢুকার মূল গেট।
এখন আর ফ্রি তে ঢোকা যায় না, ঢুকতে ১০ টাকার টিকেট লাগে
জাদুঘরের গেট বন্ধ ছিলো
দূর থেকে তোলা ষাট গম্বুজ মসজিদের ছবি।
ইতিহাসের চমৎকার বর্ননা আছে এখানে। আরো বেশী জানতে চাইলে মসজিদের সহকারী ইমামের সাহায্য নিতে পারেন। উনার কাছে অনেক পুরানো ছবি আর পুরা মসজিদের ইতিহাস জানতে পাবেন।
এবার দেখুন ভেতরের কয়েকটি ছবি...
মসজিদের এরকম ষাট টি পিলার আছে এবং পুরোটাই পাথর দিয়ে গড়ে তোলা।
সংরক্ষনের সুবিধার্থে দুটো বাদে বাদবাকী সব পিলারই ঢেকে দেয়া আছে কেবল দুটো বাদে।
এটা মূল মসজিদের পেছনের দীঘি। চমৎকার জায়গা, বসার চেয়ার করা আছে, বিকালটা কাটানোর জন্য খুব ভালো পরিবেশ
দীঘিতে এই ফুলের ছবি তুলতে গিয়ে পা পিছলে আরেকটু হলেই গেছিলাম.. সাঁতার ও জানি না...
মূল ফটক।
খান জাহান আলীর অপূর্ব কীর্তি ষাট গম্বুজ মসজিদ দেখে রওনা হলাম উনার মাজার আর বিখ্যাত সেই দীঘি দেখতে। পথে একটি তোরণের দেখা।
বাগেরহাট শহরে যাবার পথ...
খান জাহান আলীর মাজারে যাবার মূল ফটক।
আফসোস একটারও দেখা পাই নাই
মূল মাজার।
এইবার দেখেন বিখ্যাত দীঘির কিছু ছবি..
এই ছিলো সংক্ষিপ্ত বাগেরহাট ভ্রমনের প্রথম পর্ব। ভালো লাগলে আওয়াজ দিয়েন। সামনে আরো ঘুরাঘুরি আছে কিনা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।