এতে বলা হয়, সাধারণ ডায়েরিতে তাদের বিরুদ্ধে তথ্য বিকৃতি করা, মতিঝিল অভিযান নিয়ে অসত্য তথ্য উপস্থাপন, ফটোশপের মাধ্যমে ছবি বিকৃত করে অধিকারের প্রতিবেদনে সংযুক্ত করা এবং জীবিত ব্যক্তিকে মৃত দেখানোর মতো যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক ছিল।
গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক আশরাফুল ইসলাম বুধবার এই অভিযোগ মহানগর হাকিম আদালতে দাখিল করেন বলে আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ পরিদর্শক কুতুবুল আলম জানান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, গত ৫ মে মতিঝিলে পুলিশের ওই অভিযানের রাতে কেউ নিহত হননি বলে তদন্তে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
ওই রাতে শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের সরিয়ে দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যে অভিযান চালায়, তাতে ৬১ জন নিহত হয় বলে ডানপন্থীদের সমর্থনপুষ্ট অধিকারের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
অধিকারের কাছে ‘নিহত’ ৬১ জনের নাম পরিচয় চেয়ে সরকারের পক্ষ থেকে চিঠি দেয়া হলেও অধিকার তথ্য দিতে অস্বীকার করে।
এরপর গত ১০ অগাস্ট আদিলকে গ্রেপ্তার করা হয়, যিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন।
নিম্ন আদালত আদিলকে ৫ দিনের রিমান্ডে নিতে অনুমতি দিলেও হাই কোর্টের এক আদেশে রিমান্ড স্থগিত করে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
আর অধিকারের পরিচালক নাসিরুদ্দিন এলান পলাতক বলে যুগ্ম কমিশনার (মিডিয়া) মনিরুল ইসলাম জানান।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।