দুঃখিত, নীতিমালা ভঙ্গের কারণে আপনাকে কমেন্ট ব্যান করা হয়েছে । পোস্ট আর কমেন্ট ব্যানওয়ালা ব্লগে স্বাগতম
অনেকক্ষ ধরে দাডিঁয়ে আছি। সিএনজি আসে সিএনজি যায় আর আমি শুধু হাত উঠায়। পাক্কা ২০মিনিট পর একটা সিএনজি সামনে এসে দাড়াতেই সিএনজিওয়ালা ভাইকে সালাম দিয়ে উঠতে যাব এমনি সময় ড্রাইভার ভাই বলে বসল,আরে মিয়া নামেন। আপনার জন্য কে দাড়াঁইছে? আফারে উঠতে দ্যান।
পাশে তাকিয়ে দেখি পাশের বাড়ির তানিয়া আমার দিকে মিটমিট করে হাসছে। ইচ্ছা হল সিএনজিওয়ালার ১৪গুষ্টিরে র্যাবের হাতে তুলে দেয়। ইচ্ছাকে মাইর্যা কাইট্যা তানিয়ার হাসিকে ভাইব্যা ভাইব্যা ২ মাইল হাইট্যা হাইট্যা গেলাম ব্যাংকে। বাপ কষ্ট করে টাকা কামায় আর আমারে ব্যাংকে ঘন্টার ঘন্টার পর পর ঘন্টা লাইনে দাড়িঁয়ে টাকা তুলতে হয়। পাক্কা ২ঘন্টা লাইনে দাড়িঁয়ে শেষে মেঝেতেই বসে পড়লাম।
হাইহিলের ঠকঠক আওয়াজে পেছন ফিরে দেখি ক্লাসের সুন্দরী জরিনা । কিছু বুঝে উঠার আগেই আমাকে তথা লম্বা লাইনটাকে পাশ কাঠিয়ে জরিনা সোজা কাউন্টারে। ১,২,৩ করে মাত্র ৪মিনিটেই জরিনা ব্যাংক থেকে বেরিয়ে গেল । ব্যাংকের ভেতর শুধু রেখে গেল পারপিউমের কড়া ঘ্রান। জরিনাদের টাকা তুলতে লাগে ৪মিনিট আর পুরুষ হওয়ার অপরাধে আমাকে লাগে ৪ঘন্টা।
টাকা তুইল্যা বাসায় আইস্যা খাইয়া একটা কবিতা লেইখ্যা দিলাম একটা ব্লগে চাইর্যা। ১,২,৩,৪,৫, করে করে ১ঘন্টা গেল আমার কবিতায় একটা কমেন্টও কেউ করল না। অথচ আমার পরে এক মাইয়্যা 'আজ আমার স্কুল বন্ধ; শিরোনামের একটা ফিচার দিল আর পাবলিক কমেন্ট করতে করতে পোস্টটা ভাসায়া দিল। মেয়েটির পোস্ট কমেন্টে ভাসে আর আমার কবিতাটি ভাসে আমার চোখের জ্বলে।
(উপরের ফান পোস্টটি পড়ে কারো যদি পাবনায় যেতে হয় লেখক দায়ী নয়)
ইস যদি মেয়ে হতাম পর্ব ২
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।