জীবনটা যেন এক বর্ণীল প্রজাপতি
অনেক মানুষ আছে তারা ভাবে রিয়েলিষ্টিক পেইন্টিং আঁকা বোধহয়, বেপারই না। তারা এই ধরনের ছবি পছন্দ করেনা বোধহয় এই কারনটা ভেবেই।
কিন্তু, যারা রিয়েলিস্টিক পেইন্টিং করেন, অথবা এই বেপারে যারা বোদ্ধা, তারা মাত্রই জানেন যে, এই পেইন্টিং করাই সছেয়ে কঠিন। কেননা, হুবহু, যা আছে তা আনতে হয়। কালার ব্যালেন্স, আলো-ছায়া ঠিক না থাকলে চলে না।
আমি রিয়েলিস্টিক ড্রয়িংটাই করি। তবে, এখনও আমার শেখার পর্যায়ই চলছে। আমি নতুন নতুন কাজ শিখছি। কিছুদিন হয়ত কাজ করছি "স্টিল লাইফ" নিয়ে। বেশ কিছুদিন ওইটাই আমি প্র্যাক্টিস করছি।
তারপর হয়ত দেখলাম অন্য একটা বিষয়ে আমার আগ্রহ দেখা দিল। আমি আবার ওই নতুন কিছু নিয়ে কাজ শুরু করলাম।
ইদানিং আমি চেষ্টা করছি পলিথিনের আসল শেডটা আনার জন্য। তার ভেতর ভাঁজে ভাঁযে আলো-ছায়া কিভাবে হুবহু নাতে পারা যায় সেই চেষ্টায় পেয়েছে আমাকে। এটা একটা কঠিন কাজ মনে হচ্ছে আমার কাছে।
তবে, আমি এটা আয়ত্তে আনতে চেষ্টা করছি। করেই ছাড়ব।
আমি আমার আর্ট স্কুলের চার বছরে ৩ রকম রঙের কাজ শিখেছি- ১ম বছরে জল রং, ২য় বছরে জল রঙ+ পোস্টার রঙ, এবং ৩য় + ৪র্থ বছরে তেল রঙের কাজ। তখন আঁকা হত খুব কম। ক্লাসের বাইরে কোন কাজই করা হতোনা।
এই কারনে খুব কমই ছবি জমেছে আমার।
আমার কম কাজ থেকেই , কত গুলো হবে, প্রায় দুই/আড়াইশো তো হবেই। তার ভেতর থেকে কিছু এইখানে তুলে দিলাম, আমার ব্লগের বন্ধুদের দেখার জন্য।
এইখানে জল রঙ, পোস্টার রঙ আর তেল রঙের কিছু পেইন্টিং তুলে ধরলাম। আমার নিজের হাতের আঁকা।
তবে সবই প্র্যাক্টিস কাজ। পরে অন্য সময় আবার কিছু ছবি আবার নিয়ে আসব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।