কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
মানুষ কি খেয়ে বাঁচবে,
সকালে বাচ্চারা কি খেয়ে স্কুলে যাবে। ক্ষুধার্থ পেটে কি করে জ্ঞান চর্চা হয়। সেই সকাল আট টায়বাচ্চাটা স্কুলে যায় । আর ফিরে বেলা ২টা টার সময়। এই সময়ে কত কষ্ট করে থাকে ।
কিভাবে থাকে। সব চেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্যগতি। যদিও বিগত কিছু দিন আটা এবং ময়দার দাম কমেছে । তারা সাথে পাল্লা দিয়ে কি বেকারি বিস্কুটের দাম কমেছে না বরং প্যাকেটের আয়তন আরো ছোট হয়েছে। সকালে বাচ্চারা এমনিতে কিছু খায় না বা খেতে চায় না ।
একটি ব্রেড অথবা অমলেট হতে পারতো তাদের প্রধান পুষ্টি। কিভাবে আমরা একটি যোগ্য আগামী রেখে যাবো যদি তারা নাই খেতে পারলো।
আরেকটি সমস্যা হয়ে দারিয়েছে পটেটো চিপস যাতে কোন স্হাস্থ্য কর উপাদান থাকে না। বাচ্চারা গোগ্রাসে গিলছে ছাইপাস। এই পটেটো চিপস পেটে যেয়ে হয় গ্যাস মনে হয় পেট ভরে গেছে।
এটা আবার কোন বিদেশী ষড়যন্ত্র নয় তো।
আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দুর্বল করা বহুজাতিক কোম্পানীগুলোর মার্কেটিং কারসাজির মধ্যে ঢুকে পড়েছে ।
আমাদের স্বভাব জাত ফুড কালচার এছাড়া ভিটামিন সমৃদ্ধ নাস্তা শিশু কিশোরদের কিভাবে দেয়া যায় ।
তার একটি দিক-নির্দেশনা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।