সাধারন ক্ষমা ছিল কৌশলগত ভুল-খালেদা জিয়া + বিএনপি ও তার চামচারা। আমার প্রশ্ন তাদের কাছে ঐ রকম পরিস্থিথিতে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকলে কি করতেন? ধরেই নিলাম খালেদা জিয়া আলোচনার পথ না নিয়ে যুদ্ধের পথ বেছে নিলেন মানে ট্যংক কামানের পথ নিয়ে সেখানে যুদ্ধ করতে যেতেন। সেরকম কথা র্বাতাই বলছিলেন মীর শওকত সহ কতিপয় বিএনপি নেতা। তাদের যুক্তি এতে বিডিআর দ্রুত আতœসর্মাপন করত। হাস্যকর লাগে তাদের এসব যুক্তি।
যারা খুন করে ফেলেছে তারা তো জীবনের পরওয়া করত না বরং এতে যারা অবশিষ্ট সেনা ও তাদের পরিবার ছিল তারা জীবত থাকতো না। তাদের কাছে যেসব অস্ত্র ছিল তা দিয়ে তারা যে গোলাগুলি করত এবং তার প্রতিত্তুরে সেনারা যে গোলা নিক্ষেপ করত তাতে সেনা বিডিআরের পাশাপাশি বেসামরিক লোক আরো বেশি সংখ্যায় মারা যেত । তাছাড়া বিদেশে ছড়িয়ে যেত আমাদের দেশে আর্মি বিডিআর যুদ্ধ চলছে। সেসময় সেরকম কথা কিন্তু বলতে শোনা গেছে বিভিন্ন নিউজ মিডিয়াতে। এতে দেশের নিরাপত্তা সহ যেসব ক্ষতি হত তা কল্পনাও করা যায় না।
বিএনপির সেইসব ছাগল বুদ্ধিজীবীদের এটা বোঝা উচিত। আজ দৈনিক সমকালেই এক মহিলা সেনা ডাক্তার তার উদ্ধার হওয়ার কাহিনী বলছে সাংবাদিকদের। সেখানে উনি বলছেন কিভাবে এক বিডিআার জোয়ান অন্য বিডিআর জোয়ানের হাত থেকে বুদ্ধি খাটিয়ে তাকে বাচিয়েছে। সরকারের শান্তিপূর্ন ও আলোচনা পূর্ণ মনোভাবের কারণেই এরকমটা ভিতরে ঘটেছে। ট্যংক কামানের ফর্মুলা প্রয়োগ করলে এসব মহিলা ডাক্তার রা কেহই বাচতো না।
বাচতো না সেসব সেনা পরিবারের সদস্যরা। আজ যারা বিডিঅরের একতরফা সমালোচনা করছেন তারা একবার ভাবুন বিডিআর ঐসব জোয়ানের ভাল ও মানবিক দিকটা(কিছুক্ষণ পর এক জওয়ান আমাকে ডেকে তোলে। সে বলে, আপা আপনি আমার সঙ্গে আসেন, আপনার কিছু হবে না। ) । একজন সচেতন ব্লগার হিসেবে আমি আর্মি বিডিআরের দ্বন্ধ অথবা কে ভাল সেটা বিচার করতে চাই না।
আমি চাই আর্মি বিডিআরের ঐক্য। এই ঐক্য ফিরিয়ে আনাই হবে প্রধান কাজ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।