এই তো বছর খানেক আগের কথা দেশের বর্তমান অবস্থায় যত মানুষ ইন্টারনেট ব্রাউজ করে তখন হয়তবা তার অর্ধেক মানুষ ইন্টারনেট সম্পর্কে জানত ও ব্যবহার করত। সে সময় যে সকল ভদ্রলোক ইন্টারনেট ব্যবহার জানত তাদেরকে অনেকেই বস বলে সম্বোধন করে বলত ইন্টারনেট কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। তখন হয়তবা সকলের কাছে ইন্টারনেট সোনার হরিণ হিসাবে খ্যাত ছিলো। অবশ্য আমিও না জানাদের দলের একজন ছিলাম। কিন্ত অল্প সময়ের ব্যবধানে ইন্টারনেটের দ্রুত পরিধি বিস্তার লাভ করতে দেখে ভালই লাগে।
মোটামুটি এখন সবাই ইন্টারনেট ব্যবহারের দিকে ঝুকছে। বুঝতে চেষ্টা করছে ইন্টারনেট দিয়ে জীবনকে কিভাবে সুন্দর করে তোলা যায়। ইন্টারনেট কিভাবে মানুষের কল্যাণে কাজে লাগে। এই ব্লগকে কাজে লাগিয়ে আমার লেখাটাকে সবার সামনে উন্মুক্ত করে দেয়া হচ্ছে পড়ার জন্য। এটা ইন্টারনেটেরই অবদান।
বাংলাদেশের কিছু মোবাইল ফোন কোম্পানী উচ্চমূল্যে হলেও মোটামুটি দেশের সকল জায়গাতে তাদের জিপিআরএস সেবা পৌছে দেওয়ার চেষ্টা করার কারণে এখন সারাদেশ মোটামুটি ইন্টারনেটের মধ্যে চলে এসেছে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে ঘটেছে আমুল পরিবর্তন। বর্তমানে কিছু সফটওয়্যার আসছে বাজারে যেগুলো ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার থেকে আপনার বন্ধুর কম্পিউটার লগ ইন করে কাজ করতে পারবেন সেটা যদিও হাজার হাজার কিলোমিটার দূরেও হয়। এতেও কোন সমস্যা হবে না। যদি মোটামুটি ইন্টারনেট স্পিড ভাল হয়।
এখন কথা হলো ইন্টারনেট সারাদেশে ছাড়িয়ে গেলেও ইন্টারনেটের চার্জ কমানো ও ইন্টারনেটকে হাই স্পিড করা অত্যন্ত জরুরী। তাই আশা করি আমাদের দেশের সরকার এদিকে যথেষ্ট যত্নবান হবেন যেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারাদেশকে তথ্য প্রযুক্তির আর্শীবাদের সাথে যুক্ত করা সম্ভব হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।