বরগুনা-২ আসনের উপনির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়েছেন পাথরঘাটা উপজেলা চেয়ারম্যান শওকত হাসানুর রহমান রিমন। তিনি কুখ্যাত রাজাকার খলিলুর রহমানের ছেলে। রিমনের বাবা ১৯৭১ সালে ওই এলাকার শান্তি কমিটির নেতা ছিলেন। তার নামে ১৯৭১ সালে লুটপাট হত্যাকান্ডসহ অনেক অভিযোগ রয়েছে।
তাকে মনোনয়ন দেয়াকে কেন্দ্র করে ওই এলাকার মুক্তিযুদ্ধাদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
আওয়ামীলীগ স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি দাবি করলেও মূলত এরাই রাজাকার আর তাদের বংশধরকে লালিত পালিত করছে।
গতকাল সজীব ওয়াজেদ জয় একটা স্ট্যাটাস দিয়েছে যার শেষ স্লোগান হল রাজাকারকে না বলুন। তাহলে আবার রাজাকারের ছেলেকে দলের মনোনয়ন দেয়া হল কেন?
কেউ যদি বলেন তার বাবা রাজাকার কিন্তু সে তো রাজাকার না। তবে আপনার একই যুক্তিতে বলব,জামায়াতে অনেকেই রাজাকার কিন্তু সবাই তো রাজাকার না। তাহলে জামায়াত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ হবে কেন?
আমাদের শাহরিয়ার কবির আর জাফর ইকবাল স্যার তো আবার খুব চেতনাধারী।
তাই অপেক্ষায় আছি আওয়ামীলীগের এমন কর্মকান্ডে উনাদের চেতনায় আঘাত লাগে কিনা!নাকি ভাসুরের নাম মুখে নিতে নেই বলার মত চুপ করে থাকেন।
আর আমাদের গনজাগরন মঞ ও ইমরান এইচ সরকার কি প্রতিবাদ মিছিল করবেন?নাকি আওয়ামীলীগে রাজাকার ঢুকলে মুক্তিযুদ্ধা হয়ে বের হয় এই সুত্রে তিনারাও চুপ থাকবেন?
খুব দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে আমরা সাধারন মানুষ যদি জামায়াতের রাজাকারের মতই আওয়ামীলীগের রাজাকারের শাস্তি দাবী করি,তবে এক শ্রেনীর চেতনাধারীরা আমাদেরকেও রাজাকার বানিয়ে দেয়।
We want punishment for all of rajakaro and ban in politics all of their family.
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।