আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অপত্য[চতুর্থক কবিতা]

পিণাকেতে লাগে টংকার!! বসুন্ধরার পঞ্জরো তলে!!!!

অপত্য[চতুর্থক কবিতা] (কাহলীল জিবরান'র "দ্যা প্রফেট" পড়ে উৎসাহী হয়ে এই কবিতা লিখেছি, তাই কাহলীল জিবরান কে এই কবিতা উৎসর্গ করা হল) তারা আগমন করে, আসতেই থাকে শিকড় বেয়ে বেয়ে, তারা নামে , নামতেই থাকে , ওষ্ঠাধরের নিগূঢ় উত্তাপে, তারা রেখে আসে পরিচয় , সুদৃঢ আসমানের সুউচ্চ বলয়ে, তারা পরিচয় নিয়ে আসে তোমাদের মাধ্যমে,যদিও তারা তোমাদের নয়। আগমনী ধ্বনী শুনি সর্বশক্তিমানের শক্তিময় নাম শুনে আমরা শুনতে পাই , তাদের ও আমাদের রুহ্ ছিল সুউচ্চ মাকানে আমরাও ছিলাম, একদিন; অতঃপর ধমনীতে আদেশ নামে ভ্রমন কর! ভাল মন্দে , তবে পুণ্য নিয়ে এসো সর্বশক্তিমানের সমীপে। ওষ্ঠ ও অধরের নিবিড় সম্মিলন , উত্তপ্ত হয়ে একসময় ভীষণ আবেগে শীতল হয় উষ্ণ ও শীতল এর দৃঢ় বন্ধন; তাদের রুহ্-কে ধারণ করে চেতন কিংবা অচেতনে তারা ধারা রক্ষা করে , জিন ও প্রকৃ্তির সাম্যব্যাবস্থার জন্যে বহমান সময়ের সাথে, আমাদের মত তারা ও আসে , নিগূঢ় ভালবাসা নিয়ে দেহের প্রতিটি কোণে কোণে প্রতিটি আকাশ ঊর্দ্ধাকাশের দিকে উচ্চতা ভিন্ন , নিচুতা খুঁজে পায় না, তারা আদ্দিষ্ট হয়ে সুদৃঢ় আসমান ধারণ করে সৃষ্টির আদিতে তিথিতে তিথিতে সমরে-শান্তিতে,সমস্ত বলয়সমূহের অধিকর্তার সমীপে রুহ্গণ স্বীকার করে , তুমি ভিন্ন অধিকর্তা নাই , আদি কিংবা অন্তে। পূর্ববর্তীগণ , কিংবা তারও অনেক আগের পূর্বসূ্রীদের ধমনীতে পরিচিত হয় মাকানের সব রুহ্ , ভ্রমনে-বিশ্রামে , ক্ষণিকের ক্ষিপ্ত যাযাবর স্বীকারে শিকার করে ফেলা যায় , যাবতীয় হিংসা ,ক্রোধ , পৃথিবীর দোষগুলি অতঃপর রুহ সমাপ্ত করে এই দৃশ্যমান ধারাপাত , জমিনসমূহের বুকে তখন এক নতুন ধূলি ভরা খুলি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।