জনাব বান্দর মিঞা, সদর ঘাটে গিয়া, বান্দরের গেঞ্জি কিনে, চাইর টাকা দিয়া
(চুরের ছবি সহ রিপুস্ত করা অইল। দুই ভিসি ছাহেবের একজন জানিয়েছেন, ইহা অত্যন্ত "আনপরচুনেট", উনাকে নাকি জুট সরকারের মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয় হইতে চোরে বইটা দিছিলো)
লেখক মুজিব মেহেদী ও রোকেয়া কবীরের লেখা বই "মুক্তিযুদ্ধ ও নারী" মেরে দিয়েছে ইনকিলাব পত্রিকার একজন সাংঘাতিক। জোট সরকারের আমুলে পান্ডুলিপি জমা দিওয়া হইছিলো মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে। সেইটা আর ফেরত দেয় নাই। মাঝকান দিয়া ঐ বই চুরি কইরা ইনকিলাবের সাংঘাতিক মেহেদী হাসান পলাশ ছাইপা দিসে নিজের নামে।
এই বইয়ের ভুমিকা লিখছে এমাজউদ্দীন আহমদ, প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জসীম উদ্দিন আহমদ, প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। ছাপা হইছে এশিয়া পাব্লিকেশন্স থাইকা।
কি জামানা পড়ল। সরকারী লোকরে বই দিলে সাংঘাতিকে চুরি কইরা ছাপাইয়া দ্যায়।
আসেন বাইভোনেরা, দলে দলে বই চোর দেখি ।
বিস্তারিত http://www.sachalayatan.com/muzib_mehdy/21582
২০০৯ এর বইমেলায় বাইর অওয়া নুকুল বইয়ের চবি। ছম্পাদনায় এমাজ মিঞা ও জছিম মিঞা
২০০৫ এ চাপা অওয়া আছল বইয়ের চবি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।